
আবু কোরাইশ আপেল
স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল। মানুষের কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল। ৭৫ এর পট পরিবর্তনের পর সেনা প্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ভারতীয় এজেন্ট বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশারফের নেতৃত্বে আটক করা হয়। কিন্ত ৭ নভেম্বর সিপাহি জনতার বিল্পবের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা মুক্ত দেশপ্রেমিক সেনা জনতা। রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জিয়াউর রহমানের আবির্ভাবের সন্ধিক্ষণ ছিল ৭ই নভেম্বর বলে মন্তব্য করেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ড.খন্দকার মারুফ হোসেন।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা সদরে মারুফ ভবনে উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে পৌর বিএনপির সভাপতি নূর মোহাম্মদ সেলিম সরকারের সভাপতিত্বে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম ও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব কাওসার আলম সরকারের সঞ্চালনায় এসব কথা বলেন তিনি। আলোচনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আবুল হাসান সরকার, দাউদকান্দি উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এম এ লতিফ ভূঁইয়া, যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দিন, পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সওগাত চৌধুরী পিটার।
ড. মারুফ হোসেন তার বক্তব্যে আরও বলেন,জিয়াউর রহমান তলাবিহীন একটি দেশকে উন্নয়নের পথে এনেছেন। তিনি দেশে বহুদলীয় গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। ড.মোশাররফ আমাদের গর্ব। তিনি কুমিল্লা-১ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। তার সমকক্ষ কেউ নেই। আগামী নির্বাচনে ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে ধানের শীষ প্রতীককে জয়ী করতে আহবান জানান ড.মারুফ হোসেন।
পরে একটি র্যালী উপজেলার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে দাউদকান্দি বাজারে বিএনপির প্রধান কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এ সময় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন নেতা ও ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের আগত বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করে।