1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে খালি বিল ভাউচার উদ্ধার করলো ছাত্ররা - Dainik Cumilla
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে খালি বিল ভাউচার উদ্ধার করলো ছাত্ররা

  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১১৬ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে খালি বিল ভাউচার উদ্ধার করলো ছাত্ররাহিসাব রক্ষকের কক্ষের প্রত্যেকটি আলমারিতে কার্টন ভর্তি খালি বিল ভাউচার। কোনোটি কুমিল্লা শহরের নামিদামি রেস্টুরেন্টের, কোনোটি ডেকোরেটর দোকানের। কোনোটির দুটি পাতা ব্যবহৃত, কোনোটির একটি পাতাও ব্যবহার করা হয়নি। খালি এসব বিল ভাউচার পাওয়া যায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের প্রশাসনিক ভবনের ২য় তলার হিসাবরক্ষকের কক্ষ থেকে- এমন তথ্য ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
বিভিন্ন খরচ বাবদ মোট হিসাবের সাথে সংযুক্তি হিসেবে ব্যবহার করতে এসব ভাউচার ব্যবহার হওয়ার কথা থাকলেও- খরচের আগেই বান্ডেলে বান্ডেলে রাখা এসব ভাউচার বই কলেজের হিসাবে কোন দুর্নীতির আশ্রয় হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে কি না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রবিবার (৬ অক্টোবর) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সমন্বয়করা এসব বিল ভাউচার উদ্ধার করেন বলে জানা গেছে।
এসময় পাওয়া যায়, দ্য কুমিল্লা ক্লাব, মদিনা সেনিটারি, মোস্তফা ফার্নিচার হাউজ, কাক্কুর ক্যান্টিন, হোটেল ছন্দু ব্রিজ শাখা, হোটেল ছন্দু বিশ্বরোড শাখা, কিং ফিশার রেস্টুরেন্ট, নূর জাহান হোটেল, ঘরোয়া হোটেল, আদিবা কম্পিউটার, ডায়না হোটেল, রিয়াজ প্রিন্টার্স এন্ড অফসেট প্রেস, নিউ পুষ্পালয়, মুসলিম সুইটস, চান্দিনা পেপার হাউজসহ কয়েকশো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের খালি বিল ভাউচারের বই।
কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের বলেন, এসব বিল -ভাউচার কেন রাখা হবে? যদি প্রতিষ্ঠান ব্যয় করে তাহলে ব্যয় করা বিল ভাউচার থাকবে। যদি কোনো প্রয়োজন থেকেও থাকে তাহলে এক দুইটা বা সামান্য সংখ্যক থাকতে পারে। কিন্তু কার্টনে কার্টনে ভর্তি করে বিল-ভাউচার রাখার উদ্দেশ্য কি? অফিস কক্ষ থেকে এসব উদ্ধারের পর আমরা বিভিন্ন বিভাগে যাই। আমরা বিভিন্ন বিভাগেও এসব খালি বিল -ভাউচারের বই পাই। পরে আমরা তা অধ্যক্ষ স্যারের সামনে দিয়ে আসি।
এ বিষয়ে হিসাব রক্ষক সাইফুদ্দিন সুমন বলেন, বমার কক্ষের একটি পুরাতন আলমারি ও বিভিন্ন বিভাগ থেকে এসব বিল ভাউচারের বই পেয়ে শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষ মহোদয়ের কাছে দিয়ে আসে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আবুল বাশার ভূঁঞা বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD