স্টাফ রিপোর্ট :- বিগত ৯ বছর ধরে নানা অন্যায়ের শিকার হচ্ছেন নগরীর ৪নং ওয়ার্ড পুরাতন চৌধুরী পাড়ার, ইসলামপুর এলাকার বাসিন্দা, জাতীয় ও অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র। একের পর হুমকি কারনে ২০১৭ সালে নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তার জন্য কুমিল্লা কোতোয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন।যার নাম্বার -১৫৭ তারিখ-০৩.০৫.২০১৭।পরের বছর ২০১৮ সালের ২৮ জুন ফের একটি জিডি করেন তিনি।
সাংবাদিক মওদুদ জানান, গ্রামের বাড়ী বরুড়া কেমতলীতে জাওয়ার পথে নিমশার এলাকায় সন্রাসী হামলার শিকার হন।এ ঘটনায় বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৭ নং আমলী আদালতে বরুড়া থানা সি আর -১২০৯/১৮, তারিখ:- ২৪.১০.২০১৮ ইং দায়ের করলে বরুড়া থানায় পুলিশের এস আই খাদেমুলের তদন্তাধীন থাকা সময় জোরপূর্বক প্রত্যাহারের চাপ দেওয়া হয়। এরপর জনমনে নাসকতা ছড়িয়ে আতঙ্ক তৈরি করতে এবং ভয় ভীতি দেখাতে তার সাথে প্রান নাসের চেস্টা চালায়। এক পর্যায়ে তিনি প্রশাসন সহ আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ মহলে লিখিত ভাবে তার সাথে এবং তাকে টার্গেট করে তার পরিবারের সাথে বিভিন্ন অন্যায়-অত্যাচার সহ বিবিধ অপরাধ করে আসে এর উপর ভিত্তি করে মওদুদ আব্দুল্লাহ ভুক্তভোগী হয়ে লিখিত অভিযোগ আকারে উক্ত সমস্যাগুলোর প্রতিকার ও সমাধান প্রাপ্তির জন্যে আবেদন করেন। এ সকল আবেদন গুলো গুরত্ব সহকারে এখতিয়ার সম্পন্ন পুলিশ প্রশাসন সহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমলে নিয়ে তদন্ত করেন।কিন্তু এই চক্রটির অশুভ শক্তি ও ক্ষমতার দাপটের কাছে সব কিছু বাধাগ্রস্ত হয়।বিজ্ঞ আদালতে মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র বাদী হয়ে প্রথম দিকে যে মামলা অপরাধে অভিজুক্ত অপরাধী গনদের নামে দায়ের করেন।সেই মামলার হাজিরার ধার্য তারিখে মওদুদ আব্দুল্লাহ আদালতে উপস্থিত হতে গেলে মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে তাকে আদালতে যেতে না দেওয়ায় অনেক গুলো তারিখ আদালতে অনুপস্থিত হতে হয়। তখন বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত মামলাটি খারিজ করে দেয়।
পরবর্তীতে তারা দুইটি নাম্বার ব্যবহার করে ০১৯৭১ ০৭৩৫৮৪ ও ০১৭০৪ ২৭২৯৬১ নাম্বার দিয়ে আমার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার ০১৭১১৪৩২২৬৯ তে কল ও বিভিন্ন অপরাধ মুলক কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি সহ ও প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছে।সদ্য গত ০৯.০৭.২০২৫ ইং আবার অপরাধে অভিজুক্ত অপরাধীরা তাদের ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার ০১৩৪২ ৭১৩৮১২ থেকে কল দিয়ে ও এস এম এস দিয়ে মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্রকে প্রান নাশের হুমকি,আজে বাজে অশ্লীল অগ্রীম মওদুদ আব্দুল্লাহ আশে পাশে অবস্থান করে হুমকি কথা বলে তার সাথে তারা বিভিন্ন ভাবে অপরাধ করবে বলে তার মধ্যে জানায় এবং প্রতিনিয়ত করে আসছে।তারা এও বলে বাসার ছাদের উপরে পানির ট্যাংকির ভীতরে বিষ মিশিয়ে সবাইকে মেরে গন খুন করে ফেলবে এবং সামাজিক পরিসরে রাজনৈতিক অরাজকতাময় সহ তথ্য বিভ্রান্তি করে ক্ষতি সাধন সহ সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে অশ্লীল ছবি অপরাধীচক্রটি তৈরি করে তার সাথে ভিডিও ফুটেজ তৈরি করে এখানে সেখানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক সহ বিভিন্ন ভাবে ছড়িয়ে দিবে এবং ইতিমধ্যে দিয়েছে বলে হুমকি প্রদান করে, যদি কিনা আগামী ১০ দিনের ভেতরে দায়ের করা থানা ও আদালতের মামলা সমুহ আদালতের মাধ্যমে নিস্পত্তি না করা হয় তার সাথে এই সন্রাসীদের দাবি কৃত ১০ লাখ টাকা চাঁদা না দেওয়া হয়।এই সন্ত্রাসী চক্র এই বিবিধ অপরাধ গুলো সুনিশ্চিত করবে বলে আগাম আল্টিমেটাম দেয়।তারা মতিন ও আলয়ামিন নামের আদালতের জারিকারক ও পুলিশ সদস্য একটি আদালতের থেকে ওয়ারেন্ট কপি দিয়ে যায় সাথে কুমিল্লা পুলিশ সুপার অফিস সুত্র শাখায় জোগাজগ করতে বলে আবার জেল জুলুম গ্রেপ্তার আতংকেত হুমকি দেখায় পরে পুলিশ তদন্তে প্রমাণিত হয় মিথ্যা জালিয়াতি মুলক ওয়ারেন্ট। অত:পর উক্ত আদালতের জারিকারক এবং পুলিশ সদস্য পোশাক পরে এসে থানার মামলা ও
জি ডি প্রত্যাহার না করলে তারা আমার ও আমার পরিবার যে কোন ধরনের তারা বললেই মামলা ছাড়া তদন্ত ও সমনবিহীন এক তরফা মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারে / থানার এফ আই হয়ে জায় এই ধরনের আল্টিমেটাম তারা মোবাইল ফোনে এবং এস এম এস দিয়ে যাচ্ছে এবং সরাসরি আদালতের সামনে পাঞ্জাবি পায়জামা পরিহিত একজন ভদ্র লোক এবং পিছনে একজন বোরকা পরিহিত মহিলা উভয় নাকি মামলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের কুমিল্লা তদন্ত হয়ে ওয়ারেন্ট বের হয় হয়। এই বিষয়ক এই ধরনের অপরাধ মামলা নাকি হয়েছে।এই বিষয়ে থানায় আমার আইনি অধিকার প্রসাসনিক সহজোগিতা পেতে থানায় ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা কল্পে জি ডি করা হয়।এই বিষয়ে চক্রান্তকারীরা নেটওয়ার্ক করে বিভিন্ন ছদ্মবেশে এসে তারা অপরাধে এই পুরো নাসকতা ও অরাজকতা পৃষ্ঠপোষক ও আশ্রয়দাতা দের মাধ্যমে পরোক্ষ ভাবে এই চক্র টা কুমিল্লা কোতোয়ালি সদর মডেল থানায় নিরাপত্তার জন্য সাধারণ ডায়েরি প্রত্যাহার নানা প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে।তারা আইন অমান্য করে এবং প্রশাসনকে অমান্য করে তারা নিজেদের কে বিড়াট কিছু ভাবছে।এই ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন সহ অন্যান্য এখতিয়ার সম্পন্ন প্রশাসনকে লিখিত ও মোখিক ভাবে অবগত করি। উক্ত জি ডি পুলিশ তদন্ত করে এই সকল মিথ্যা বিভিন্ন প্রশাসনের পরিচয় প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমানিত হওয়ায় সদ্য কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার সাধারণ ডায়েরি মুলে জি ডি তদন্তের আয়ু অফিসার ইনচার্জ কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার মাধ্যমে প্রসিকিউসন কুমিল্লা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মাধ্যমে তদন্তের অনুমতি প্রাপ্ত হয়।অত:পর সাংবাদিক ও পেশাজীবি মওদুদ আব্দুল্লাহ উপর একাধিক বার হামলা মামলা হওয়ার পর কি ভাবে অপরাধ গুলো করে এই বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন কে সাংবাদিক ও পেশাজীবি মওদুদ আব্দুল্লাহ পক্ষ থেকে আমার উক্ত অপরাধী নারী পুরুষ চক্র সাথে তাদের সাইবার অপরাধী হ্যাকার গ্রুপ তাদের কে আইনের আওতায় এনে বিচার করতে বলা হয়- ” অনুগ্রহ করে আপনারা প্রশাসন আমাকে একজন জাতীয় ও অনলাইন পত্রিকার সাংবাদিক হিসেবে অনুগ্রহ করে আমার পিছনে আমাকে অবগত করে পিছু নেন তখন দেখতে পারবেন যে কারা ছদ্মবেশ ধারী অপরাধী আবার এও বলা হয় আপনারা আমাকে অবগত উক্ত আসামীগনদের পরোক্ষ লোকজন জারা আমার আশে পাশে সাম্ভাব্য অবস্থান করে বিবিধ অগ্রীম চক্রান্ত কতে ক্ষতি করার চেস্টা করছে আমি যেহেতু মামলার বাদী এবং জি ডি’ র বাদী আমাকে অবগত করে তাদের উপর গোয়েন্দা নজরদারিরে রাখুন। তখন এই বিবিধ অপরাধের অপরাধী মাস্টার মাইন্ড গডফাদারদের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা যাবে।তবে এই খানে পেশাজীবি ও সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ পক্ষে পুলিশ প্রশাসন সহ সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবিশেষরা বলেন- পেশাজীবি ও সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ একজন উচ্চ শিক্ষিত ও সভ্রান্ত উচ্চ শিক্ষিত পরিবারের কুমিল্লার প্রবীন সরকারি স্কুলের শিক্ষক দম্পত্তির সন্তান।সে মধ্যবিত্ত। তার পিছনে এই রকম ভাবে এতো বিবিধ চক্রান্ত বিভিন্ন সময়ে করে তাকে প্রতিটি মুহুর্তে বিপদে ফেলার এই অপরাধী চক্রের উদ্দেশ্য টা কি? কেন? কি কারনে? এই বিষয় টি সবার ধারনা করে এই অপরাধ গুলো সম্ভবত সাংবাদিক ও পেশাজীবি মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র একজন মানবিক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক। তার পিছনে বা তার পরিবারের পিছনে যদি কেহ তাদের জান, মাল ও প্রানের ক্ষতির উদ্দেশ্যে লেগেই থাকে তাহলে এ ক্ষেত্রে ধারনা সুনিশ্চিত ও সুনির্দিষ্ট ভাবে করা হচ্ছে- সাংবাদিক ও পেশাজীবি মওদুদ আব্দুল্লাহ চেনা জানা পরিচিত লোকজন মাধ্যমে ভাড়া করা অচেনা অপরাধী চক্রের দারা এই ধরনের অপরাধ গুলো করছে।
অপরদিকে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মানবাধিকার নেতা কর্মীরা বলছেন এবং এই বিষয়ক কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবরে পেশাজীবি ও সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র’র নিরাপত্তা সহ এই ধরনের চক্রান্তবাজ অপরাধী ও তথ্য অপব্যাখ্যা কারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করার প্রস্তাব ও অবগতি পত্র দিয়ে সকল আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের ব্যবস্থা পত্র সংলিস্ট অফিসে প্রদান করেন এবং বক্তব্যে বলা হয় এদের গ্রেপ্তার আওতায় না আনলে এই ঘটনার পরিসমাপ্তি ঘটবে।আর তা না হলে পেশাজীবি ও সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র এবং তার পরিবারের কোন ধরনের উক্ত চক্র কিংবা উক্ত নারী পুরুষ গ্রুপ দারা ঘটে তার দায়ের করা জি আর মামলা রেকর্ড হওয়ার পর কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় তার ও তার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে ঘটলে এর দায়ভার সংলিস্ট পুলিশ প্রশাসনের উপর আসে।সংলিস্ট অপরাধ অভিজুক্ত অপরাধী ও চাদাবাজি চক্র সে বা তারা জেই হোক তারা বিভিন্ন মৌখিক এবং চক্রান্তমূলক কৌশলে যদি কোন অপরাধ করে আসছে তাদের এই এখতিয়ার আইনেও নেই যে কারোর মোলিক সুখাধিকার, ব্যক্তিগত জীবন জীবিকা, পেশাগত আর্থিক উপার্জনের বিষয়ক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত বিষয়ক এবং ভুমি বসত ভিটা সংক্রান্ত বিষয়ক বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি ছাড়া সমাজের বুকে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে কোন ক্ষতিসাধন ক্ষমতা কেহ রাখে না ও রাখতেও পারে না,ইহা আইনি বিরোধী ।এই খানে পেশাজীবি ও সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র দায়ের করা অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী চাদাবাজি চক্রের বিরুদ্ধে দায়ের করস মামলা ও কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল জি ডি তে এই বিষয় গুলো উল্লিখিত হয় এবং নথি পত্রতে এই ধরনের লিখিত ভাষাগত আভাস পাওয়া জায়। অর্থাৎ এই খানে স্পষ্ট বুঝায় জাই কোন পেশীশক্তি বা কোন দস্যু এই অপরাধ গুলো করাচ্ছে। এই খানে কেন্দ্রীয় মানবাধিকার সহ সকলের বক্তব্য একটা পুলিশ প্রশাসন অবশ্যই বাদী মওদুদ আব্দুল্লাহ সাথে অবগত করে অপরাধী কারা আরো গভীর ভাবে তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আদালতের মামলা দায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
এছাড়া গত বছরের ৪ আগস্ট টিক্কাচর ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় রাতের বেলায় শুভ্রকে উপর্যপুরী ছুরিকাঘাত করে মারধর করে।
এ ঘটনায় কুমিল্লা সিনিয়র জ্যুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দ্রুত বিচার আইনে চাদাঁবাজি সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩জন পুরুষ ও একজন মহিলাসহ অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে ” চাঁদাবাজি সহ বিবিধ অপরাধ” মামলা দায়ের করে। যার নাম্বার দ্রুত সিআর ৩৬/২৪ যাহা কুমিল্লা পিবিআই পুলিশ তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন রিপোর্ট গত ০৭.০৫.২০২৫ ইং স্মারক নাম্বার -২৭১৬ মুলে আদালতে দাখিল করেন। এরপর গত বছরের ১৩ ও ১৬ অক্টোবর তার উপর হামলা করে পুনরায় এই আসামী চক্র সহ অজ্ঞাতনামা আসামীগন হত্যার উদ্দেশ্য আক্রমন সহ চাদাবাজির নাসকতা চালায় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে আক্রমন চালায় ,এ ঘটনায় সাংবাদিক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র বাদী হয়ে ৮ জন এজহার নামীয় আসামী সহ অজ্ঞাতনামা ৫-৬ জন অপরাধে অভিজুক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে ” জখমী সহ বিবিধ অপরাধ ” অভিযোগ এনে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানা এফ আই আর মামলা দায়ের করেন।যার নাম্বার-৪১, জি আর নাম্বার-৮৫০, তারিখ-১৪.১১.২০২৪ইং।উক্ত মামলায় একজন আসামিকে পুলিশ সহ যৌথবাহিনী গ্রেপ্তার করে। বাকি আসামীরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাহিরে।তারাই মুলত পরোক্ষ লোক মারফত নানা বিধ অপরাধ করিয়ে আসছে তার সাথে মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র’র দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও চাঁদার টাকা দাবি করে আসছে।তাছাড়াও উক্ত চক্রটি নারী পুরুষ স্যার গ্রুপ গঠন করে সিন্ডিকেট টি মওদুদ আব্দুল্লাহ বাসার আশে পাশে প্রায় এবং প্রতিনিয়ত ঘুরাফেরা করছে এবং কারোর বাসায় অবস্থান করছে বলে তাদের উপরোক্ত মোবাইল নাম্বার থেকে কল ও এস এম এস দিয়ে জানান দেয় যে, তারা অনেক শক্তিশালী তারা এও বলেন তাদের সাথে পুলিশ প্রশাসন সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের যোগাযোগ এবং তাদের ওই বাসায় যে বাসা অবস্থান করছে সেই বাসায় নিয়মিত যাতায়াত আছে। তাই তাদেরকে অথবা কোন পুলিশ প্রশাসন, ডিবি পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব সহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যরা কেহ কিছু করতে পারবে না। উলটো তারা চাইলে তারা পুলিশ প্রশাসন এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহ সাধারণ মানুষ যারা যে কোন মুহুর্তে যে কোন মানুষের সাথে তারা যে কাউকে যে কোন ভাবে যে কোন মামলায় গ্রেপ্তার,গুম খুন,কিডন্যাপ ও হত্যা সব করাতে পারবে।
উক্ত মামলার আসামীদের সহ আসামীদের সংগীয় অপরাধে সুনির্দিষ্ট ভাবে অভিজুক্ত আসামীগনদের গ্রেফতারের ব্যাপারে চেষ্টা করে যাচ্ছে কুমিল্লা থানা পুলিশ, কুনিল্লা ডি বি পুলিশ সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সর্বশেষ বিভিন্ন হ্যাকিং গ্রুপ দিয়ে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে তথ্য প্রজুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি তৈরি করে মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্রকে পুনরায় পাঠিয়ে চাদা দাবী করে আসছে।এই বিষয়ে কুমিল্লা জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার কে বিস্তারিত অপরাধের ঘটনা অবগত করে উনার আইনি পরামর্শ কুমিল্লা কোতোয়ালি সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জকেও অবগত ও অনুমতি ক্রমে অনলাইনে সাইবার অপরাধ সহ বিবিধ অপরাধ প্রতিকার চেয়ে আইনগত সুরক্ষা ও প্রশাসনিক নিরাপত্তা চেয়ে অনলাইনে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জি ডি) দায়েত করা হয়। যার নাম্বার ২২২। জিডির তদন্তে ঘটনার সত্যতা খুজে পেয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত-০১ কুমিল্লা স্মারক নাম্বার ২৩৮৯ তাং-১৭-০৩-২৫জিডিতে বর্ণিত সকল আসামীদের সকল অপরাধ তদন্তের অনুমতি প্রার্থনা করেন। আদালত ডিআর ৫২৬/২৫, তাং-১৯-০৩-২৫ ইং মূলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ প্রদান করেন। অতপর তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত প্রতিবেদন রিপোর্ট কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায়স্মারক নাম্বার ২৮২৬ তাং-০৬-০৪-২৫ইং অনুমতি নিয়ে আদালতে একটি নন এফআইআর মামলা করার জন্য প্রসিকিউশন দাখিল করলে মামলা রুজু হয়।যার নন জিআর মামলা নাম্বার ২০/২৫তারিখ ০৭-০৪-২৫ রজু হয়। যাহা আসামীদের প্রতি সমন জারি করা হয়।কিন্তু আসামিরা সমন গ্রহন না করে আদালত অবমাননা এবং বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আদেশ অবমাননা করার তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ইতিমধ্যে প্রস্তুতি কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।সদ্যই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হবে বলে আদালত সুত্রে খবর পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মুহিনল ইসলাম বলেন, মানবাধিকার কর্মী ও শিক্ষানবিশ আইনজীবী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র একাধিক অভিযোগ আমরা পেয়েছি, আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশ আন্তরিকতার সহিত কাজ করছে।এই মামলা এজহার নামীয় সকল অপরাধে অভিজুক্ত আসামিসহ উক্ত আসামিদের সাথে অপরাধে সম্পৃক্ততা রয়েছে এই ঘটনার সকল আসামীদেরকে গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে এবং অভিযান অব্যাহত থাকবে। ইতিমধ্যে এই অপরাধে অভিজুক্ত একজন আসামী কে পুলিশ তার আগের একাধিক মামলা সহ উক্ত মামলায় অভিযান চালিয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তার গ্রেফতার করে। এর পর কয়েক মাস পর থেকে শুরু হয় বিভিন্ন প্রেস মিডিয়াতে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় শুরু হয় অপরাধী চক্রের একটির পর একটি নাসকতা সাথে তথ্য বিভ্রান্তি। এই ব্যাপারে প্রশাসনের সকল এখতিয়ায় সম্পন্ন দপ্তর সহ পুলিশ সুপার সহ ডি বি পুলিশ, কুমিল্লা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পের অধিনায়ক সহ র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার কে লিখিত ভাবে দায়ের করা কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার এফ আই আর কপি, কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার নিরাপত্তা সংক্রান্ত সাধারণ ডায়েরি সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি পত্রাদি সংজুক্তি করে অবগত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের অন্যান্য জেলার গোয়েন্দা সংস্থার বরাবরে লিখিত ভাবে অভিযোগ করা হয়। এই ক্ষেত্রে আসামীগনরা অত্যন্ত বেপরোয়া, তারা মামলা প্রত্যাহার সহ চাদাবাজি করার ফাদ পেতে প্রতিনিয়ত সাংবাদিক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র’র একের পর এক দু:ঘটনা ঘোষণা দিয়ে ভবিষ্যতে যে কোন মুহুর্তে করবে তারই ধারাবাহিকতায় তারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ছদ্মবেশ ধারন করে অরাজকতা করে আসছে।এই ভাবে তারা নিজেদেরকে প্রায় সময় মিথ্যা প্রশাসনের পরিচয় প্রদান করে যে কোন সময় যে কোন নাসকতা করার লক্ষ্যে একটি নারী পুরুষ সহ একটি চক্র অপরাধ করে আসছে।ধারনা করা যাচ্ছে তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ভীতরে সাংবাদিক ও পেশাজীবি মওদুদ আব্দুল্লাহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি নাজে হাল করে প্রান নাস করা সহ বিভিন্ন চক্রান্ত করে ক্ষতি সাধন করা।এদের প্রায় রহস্যময় আচরনের সাম্ভাব্য নারী পুরুষ কু- চক্রীয় বাহিনী মহল কে তাদের আশে পাশে চলাফেরা এবং অসাভাবিক আচরনে অনেক সময় তাদের কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেই তারা বলে- তারা এমনেতেই চলাফেরা হাটাহাটি করছে।পরে দেখা জায় তারা সুনির্দিষ্ট কিছু জায়গায় আশ্রয় পাচ্ছে।সেই খান থেকে তারা গোপন মিটিং করে তাদের অপরাধ গুলো চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিক থেকে মানবাধিকার কর্মী হিসেবে বিভিন্ন সালিশ দরবার মিটিং করে, মিটিং দেখা যায় সমাজের বিভিন্ন গন্য মান্য ব্যক্তি বিশেষ আইনজীবি সহ সকলের উপস্তিতিতে অভিযোগকারী ও বিবাদীদের জিজ্ঞাসা বাদ করলে সেই খানে যদি সামাজিক সালিশের জেই পক্ষের কাগজের আইনে সঠিক আছে সেই পক্ষে কথা বললে বিপরীত পক্ষ অন্য দিকে প্রভাহিত করে এই নাসকতা করতে পারে নয়তো তার উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে অবৈধ চাহিদা পুরন না করতে পারায় তারা ক্ষতির উদ্দেশ্যে এই অপরাধ গুলো করতে পারে। এছাড়া তার মতো সাধারণ পেশাজীবি, কর্মজীবী ও মানবাধিকার সদস্যদের সাথে লাগার মতো কোন কারন নেই।
তিনি আরো জানায়, এই অপরাধী চক্রটাকে দমন করার জন্য এবং এদেরকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে হার্ডলাইন অবস্থান নিয়েছে,খুব দ্রুতই মামলার এজহার নামীয় আসামী সহ আসামী চক্রের সন্ত্রাসী সকল অপরাধী ইন্ধনদাতাদের ,চাঁদাবাজ সহ সকলকে নামে সাংবাদিক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র’র দায়ের করা মামলা ছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আগে থেকেই আছে।তাই তাদের আইনের আওতায় এনে অতি দ্রুত গ্রেপ্তার করার ব্যাপারে থানা পুলিশ এবং এই মামলার তদন্তের আয়ু যেটা যেটা আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করার দরকার, ইতিমধ্যে তার সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।এই মামলার অপরাধে অভিজুক্ত অপরাধী আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।