1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
১৯ বিভাগের বিশেষজ্ঞ কুবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ, টাকা ফেরত দিতে চিঠি - Dainik Cumilla
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বুড়িচংয়ে প্রভাব খাটিয়ে জায়গা দখলের চেষ্টা প্রাণনাশের হুমকি, থানায় অভিযোগ নাঙ্গলকোটে জিপিএ-৫ বিজয়ী শিক্ষার্থীদের উল্লাস বাগমারায় পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিন ব্যাপি ইন-হাউজ প্রশিক্ষণের সমাপ্তি কুমিল্লা মহানগর ইসলামী ছাত্রসেনার কাউন্সিল সম্পন্ন, আলাউদ্দিন সভাপতি, গিয়াসউদ্দিন সম্পাদক কুমিল্লা-৯ আসন পুনর্বহাল ও লাকসাম জেলা ঘোষণার দাবিতে মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ উন্নয়ন ও কর্মক্ষেত্রে নৃবিজ্ঞানের ভূমিকা নিয়ে কুবিতে সেমিনার বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হবে: ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন তরুণরাই হচ্ছে আগামীদিনের বাংলাদেশের শক্তি: ডক্টর মোবারক হোসাইন বুড়িচংয়ে অবসরপ্রাপ্ত ৬ পুলিশ সদস্যকে রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা কুমিল্লার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া-মিরপুর সড়ক উন্নয়ন ও প্রশস্তকরণে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত

১৯ বিভাগের বিশেষজ্ঞ কুবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ, টাকা ফেরত দিতে চিঠি

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৬৫ বার পঠিত

কুবি প্রতিনিধি:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের গবেষণা প্রস্তাবনা ও ২০২২-২৩ অর্থবছরের গবেষণা রিপোর্ট মূল্যায়ন কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম. আবদুল মঈন ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯টি বিভাগের শিক্ষকদের গবেষণা প্রস্তাবনা ও মূল্যায়ন কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তাঁরা। তবে তাঁরা সকল বিভাগের বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত থাকতে পারেন না বলে অভিযোগ তুলেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। পাশাপাশি প্রতিটি বিভাগের বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষদভিত্তিক যে সম্মানী (টাকা) গ্রহণ করেছেন তা ফেরত দিতে প্রশাসন বরাবর চিঠি দিয়েছে শিক্ষক সমিতি।

বুধবার (২১ মার্চ) শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের ও সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মাহমুদুল হাছান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।

চিঠিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিষয়ের অধ্যাপক এবং কোষাধ্যক্ষ অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি ও ক্যামিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের অধ্যাপক। তবে প্রত্যেক অনুষদ থেকেই ১৯টি বিভাগের মূল্যায়নেই দুইজন বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং প্রত্যেক অনুষদ থেকেই সম্মানী গ্রহণ করেছেন। এতে গবেষণা প্রস্তাবনাগুলোও যথোপযুক্ত মূল্যায়ন হয়নি এবং অর্থেরও অপচয় হয়েছে। অতীতে গবেষণা প্রস্তাবনাসমূহ ডিনের সভাপতিত্বে এবং বিভাগীয় প্রধানদের উপস্থিতিতে বিষয়ভিত্তিক বহিঃস্থ বিশেষজ্ঞ সদস্যগণের মাধ্যমে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হতো, যাতে গবেষকগণ প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা পান। এতে গবেষণা খাতের অর্থেরও যথোপযুক্ত ব্যবহার হতো।

তারা আরও বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৫৫ জন শিক্ষককে গবেষণা মঞ্জুরী প্রদান করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১৫২টি প্রকল্প প্রস্তাব মূল্যায়ন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ব্যবস্থাপনা শিক্ষার অধ্যাপক হয়ে কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, আইন অনুষদসমূহের গবেষণা প্রস্তাবনা ও রিপোর্টসমূহ মূল্যায়ন করে সম্মানী গ্রহণ করেছেন। তেমনিভাবে কোষাধ্যক্ষ অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি ও ক্যামিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অধ্যাপক হয়ে কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, আইন ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসমূহের গবেষণা প্রস্তাবনা ও রিপোর্টসমূহ মূল্যায়ন করে প্রত্যেক অনুষদ থেকেই সম্মানী গ্রহণ করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাগারে অর্থ ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, উভয় ক্ষেত্রেই বিষয় সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ সদস্য না হয়েও শুধুমাত্র সম্মানী গ্রহণের জন্য উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ গবেষণা মূল্যায়নে উপস্থিত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ নিজেরাই বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অর্থ গ্রহণের মাধ্যমে গবেষণা প্রস্তাবনা মূল্যায়নটি প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন এবং এই খাতের অর্থেরও অপচয় করেছেন। এমতাবস্থায় শিক্ষক সমিতি মনে করে উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিজস্ব ক্ষেত্রের বাইরে যেসব বিভাগ ও অনুষদ থেকে বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে উপস্থিত থেকে সম্মানী গ্রহণ করেছেন সেসব বাড়তি অর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাগারে ফেরত প্রদান করা উচিত।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD