1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপন্ন প্রজাতির লক্ষ্মীপেঁচা উদ্ধার - Dainik Cumilla
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় অজ্ঞাত কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক যুবকের মৃত্যু দেবীদ্বারে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন কুমিল্লায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে বৃদ্ধাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ নাঙ্গলকোটে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া’র উপর হামলার প্রতিবাদে যুবদলের বিক্ষোভ লাকসামে কৃষককে কুপিয়ে জেলহাজতে প্রবাসী রফিক নাঙ্গলকোটে চরের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখল হচ্ছে…বিএনপি আহ্বায়ক চৌদ্দগ্রামে মুন্সীরহাটের ৩নং ওয়ার্ডে জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত বুড়িচংয়ে ৪২ বছর ইমামতির পর ইমামকে রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা বুড়িচংয়ে বিষ প্রয়োগ ও এসিড ঢেলে শিশু হত্যার ঘটনায় দুই আসামি গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপন্ন প্রজাতির লক্ষ্মীপেঁচা উদ্ধার

  • প্রকাশিতঃ বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১১৯ বার পঠিত

 

ব্রাহ্মণপাড়া  প্রতিনিধি:

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বিপন্ন প্রজাতির একটি লক্ষ্মীপেঁচা উদ্ধার করা হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার ( ১৫ এপ্রিল ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এ লক্ষ্মীপেঁচাটি উদ্ধার করা হয়। পরে রাত ৯টার দিকে লক্ষ্মীপেঁচাটিকে আবাসস্থলের কাছাকাছি নিরাপদ স্থানে ছেড়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক ( আউটসোর্সিং ) আশরাফুল ইসলাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমারজেন্সি বিভাগের পাশের ময়লা আবর্জনা ফেলার ডাস্টবিনের কাছে লক্ষ্মীপেঁচাটিকে দেখতে পায়। পরে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের মানুষ পেঁচাটিকে দেখতে ভিড় জমায়।
পরে আশরাফুল ইসলামসহ স্থানীয় কয়েকজন যুবক মিলে পেঁচাটিকে সেখান থেকে উদ্ধার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক কর্মচারীর তথ্য অনুযায়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুকুর পাড়ের একটি তাল গাছের ( পেঁচাটির বাসার) কাছাকাছি একটি গাছের উঁচু ডালে রাত নয়টার দিকে অবমুক্ত করা হয়।

অ্যাম্বুলেন্স চালক ( আউটসোর্সিং ) আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমি মোটরসাইকেল বের করতে গিয়ে পেঁচাটিকে ময়লার ডাস্টবিনের আবডালে যবুথবু অবস্থায় বসে থাকতে দেখি। পরে এটিকে আমরা কয়েকজন মিলে উদ্ধার করে পেঁচাটির বাসার কাছাকাছি একটি নিরাপদ স্থানে রেখে আসি।

স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রাক্তন স্কুল শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, একসময় লক্ষ্মীপেঁচাসহ সব প্রজাতির পেঁচা দেখা যেত। তবে সময়ের ব্যবধানে উঁচু গাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাওয়ায় ও পাখিদের বাস অযোগ্য পরিবেশের কারণে দিন দিনই পেঁচার সংখ্যা কমে যাচ্ছে। পেঁচা প্রাণীটি নিরীহ স্বভাবের। এরা রাতের অন্ধকারে চলাচল করে। এরা ইঁদুর ও পোকামাকড় খেয়ে কৃষকদের উপকার করে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD