1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
বাঁধ ভেঙ্গে যে কোন মুহূর্তে শহরে প্রবেশ করতে পারে গোমতী নদীর পানি - Dainik Cumilla
রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক নির্বাচনের জন্যই ১৭ বছর লড়াই করেছেন তারেক রহমান: ব্যারিস্টার মামুন নাঙ্গলকোটের মাহিনী বাজার ও কুকুরীখিল গ্রামে অস্ত্রের মহড়া, ৬ বাড়ি, গাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর চৌদ্দগ্রামে দুর্ঘটনাজনিত অসুস্থ কর্মীর খোঁজখবর নেন জামায়াত নেতৃবৃন্দ অপপ্রচার রুখতে মুরাদনগর এনপিপির প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতায় দক্ষতা বাড়াতে কুবি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ বুড়িচংয়ে খাল দখলমুক্ত করতে প্রশাসনের অভিযান শুরু: জনগণের সহযোগিতা চাইলেন ইউএনও দেবীদ্বারে দুই ‘জুলাই যোদ্ধা’কে অটোরিকশা উপহার ব্রাহ্মণপাড়ায় ড্রেজিং করে জলাধার ভরাট, অর্ধলাখ টাকা জরিমানা বুড়িচংয়ে ফুটবল খেলা শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে এক স্কুলছাত্র নিহত,১০ ছাত্র আহত কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

বাঁধ ভেঙ্গে যে কোন মুহূর্তে শহরে প্রবেশ করতে পারে গোমতী নদীর পানি

  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩২৮ বার পঠিত

 

সাকলাইন যোবায়ের ।।

কুমিল্লা জগন্নাথপুর ৬ নং ইউনিয়নের অরণ্যপুর এলাকার গুচ্ছ গ্রামে গোমতীর বাঁধ ভেঙে যেকোন সময় কুমিল্লা নগরীতে পানি প্রবেশ করতে পারে। শনিবার (২৪ আগষ্ট) সরেজমিনে ওই এলাকায় যেয়ে দেখা যায় প্রায় হাজার খানেক স্থানীয় এলাকাবাসী ও আশেপাশের এলাকার সেচ্ছাসেবী লোকজন গোমতী নদীর বাঁধকে বাঁচানোর জন্য কাজে নেমে পড়েছেন। গাছ কেটে নদীর পাড়ে গেড়ে বালির বস্তা ,ইটের শুরকি ও কলাগাছ এবং বেড়া দিয়ে বাধ রক্ষা করার আপ্রান চেষ্টা করছেন। এলাকার যাদের বালি আছে তার স্বেচ্ছায় বালি দিচ্ছেন এবং বিভিন্ন স্থান থেকে ট্রাকে করে বালি আনতে দেখা গেছে। এসব বালি বস্তায় ভরে তা নদীর বাঁধের ভাঙ্গনের স্থানে ফেলছেন সেচ্ছাসেবকগন। স্বেচ্ছাসেবকদের এসকল কাজে সহযোগিতা করছেন বিজিবির কয়েকটি টিম। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান বিজিবি আমাদেরকে হেল্প করছেন।

অরণ্যপুর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা স্বেচ্ছাসেবক মো. দুলাল মিয়া জানান, আমি ষখন দুপুরের দিকে শুনেছি আমাদের এলাকার গোমতী নদীর বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে তখন থেকে আমরা এলাকাবাসী খাবার দাবার না খেয়ে বড় বড় গাছ কেটে এগুলো গারিয়ে বস্তায় বালি ভরে নদীর ভেঙে যাওয়া বাঁধে ফেলেছি যেন বাধ ভেঙে পানি শহরের লোকালয়ে ও আমাদের গ্রামে প্রবেশ করতে না পারে। আমরা এলাকাবাসী অনেক আতংকে আছি না জানি কখন পানি ঢুকে পরে আমাদের বাসা বাড়ীতে।
তিনি আরও বলেন উৎসুক জনতার ভীড়ে এবং তাদের পায়ের চাপের কারনে বাধ আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

নগরীর কাটাবিল এলাকা থেকে আসা রকি জানান, আমি ১২ টা থেকেই বাধের ভেঙে যাওয়া স্থানে বালির বস্তা ফেলছি। আশেপশের গ্রামের লোকজন পানি খাওয়াচ্ছে আমাদেরকে। তারা আমাদের খাবার সাধলেও আমরা খাবারের সময় পািনি কাজ করতে করতে।

শনিবার বিকেলে কুমিল্লা পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আবদুল লতিফ ঢাকা মেইলকে জানান, আমি কিছুক্ষণ আগে অরণ্যপুরের বাধ ভেঙে যাওয়ার ওই এলাকা পরিদর্শন করে আসছি এখন বিবির বাজার যাচ্ছি।

শনিবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মুশফিকুর রহমান ঢাকা মেইলকে বলেন, আমাদের ম্যাজিসট্রেট ওই এলাকায় আছে এবং সার্বক্ষনিক ভাবে আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। সন্ধ্যা ৭ টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ওই এলাকার মানুষ নদীর বাঁধ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। বাধের সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে কিছুক্ষণ পর পর এলাকার মসজিদের মাইক গুলোতে সতর্ক করা হচ্ছে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD