1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
ঝুঁকি থাকলেও সাঁকোই একমাত্র ভরসা মানুষের পারাপারে - Dainik Cumilla
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় অজ্ঞাত কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক যুবকের মৃত্যু দেবীদ্বারে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন কুমিল্লায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে বৃদ্ধাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ নাঙ্গলকোটে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া’র উপর হামলার প্রতিবাদে যুবদলের বিক্ষোভ লাকসামে কৃষককে কুপিয়ে জেলহাজতে প্রবাসী রফিক নাঙ্গলকোটে চরের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখল হচ্ছে…বিএনপি আহ্বায়ক চৌদ্দগ্রামে মুন্সীরহাটের ৩নং ওয়ার্ডে জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত বুড়িচংয়ে ৪২ বছর ইমামতির পর ইমামকে রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা বুড়িচংয়ে বিষ প্রয়োগ ও এসিড ঢেলে শিশু হত্যার ঘটনায় দুই আসামি গ্রেপ্তার

ঝুঁকি থাকলেও সাঁকোই একমাত্র ভরসা মানুষের পারাপারে

  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৪৩ বার পঠিত

তাপস চন্দ্র সরকার:

কুমিল্লার তিতাস উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াকান্দি-বাটিবন ও সোনাকান্দা গ্রামের মানুষের পারাপারের এক মাত্র ভরসা হলো বাঁশের সাঁকোটি।জানা যায়- উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের নায়াকান্দি-বাটিবন ও সোনাকান্দা সড়কের খালের ওপর নির্মিত অনেক পুরনো ব্রিজটি ১৯৮৮ সালের বন্যায় ভেঙে যায়। এরপর থেকেই মানুষের কাছ থেকে টাকা তোলে ওই ভেঙে যাওয়া ব্রিজের মাঝ খানের পিলারের ওপর বাঁশ বসিয়ে একটি সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছে মানুষজন।
নয়াকান্দি- বাটিবন ও সোনাকান্দা সড়কের খালের ওপর ব্রীজ না থাকায় একটি ব্রিজের অভাবে বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়েই কয়েক গ্রামের মানুষ চলাচল করতে হয়। তাদের একমাত্র ভরসা হলো এই বাঁশের সাঁকোটি। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়- উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াকান্দি-বাটিবন ও সোনাকান্দা সড়কের খালের ওপর একটি ব্রিজের অভাবে জনদুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচল করছে প্রায় ৭-৮টি গ্রামের মানুষ।স্থানীয়দের দাবি নয়াকান্দি, বাটিবন ও সোনাকান্দা সড়কের খালের ওপর একটি ব্রীজের অভাবে ৭-৮ টি গ্রামের মানুষ প্রতিদিনই চরম ভোগান্তির মধ্যে দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচল করতে হয়।নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াকান্দি গ্রামের আবদুল মতিন(৬০) বলেন- ৮৮’র বন্যার সময় ব্রিজটি ভেঙে গেছে আর হইতাছে না, এই ব্রিজডা নিয়া আমরা অনেক কষ্ট ভোগ করতাছি। আমরা নিজেরা গ্রামের মানুষের কাছ থেকে টেকা টুকা তুইলা বাঁশ-টাস দিয়া ইটাতে একটু সহযোগিতা করি। ৭- ৮ গ্রামের মানুষ এই বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে যাতায়াত করে। স্থানীয় প্রতিনিধিরা কী কোন সহযোগিতা করে না, তার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান- ভোট আইলে ভোট নিয়া যায় ব্রিজ কইরা দিবো বইলা কিন্তু নির্বাচনে পাশ করার পর আর কোন খবর থাকে না। একই গ্রামের মো.আলী মিয়া (৬২) বলেন- এডার সম্বন্ধে কী বলতাম আমরা তো স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছেও গেছি। তারা কোন গুরুত্ব দেয় না এজন্য কাজটা হয় না। আমরা দশের কাছ থেকে টাকা তুইলা বাঁশের সাঁকোটি দিয়েছি; এখন মানুষ আসা-যাওয়া করতে পারে। সোনাকান্দা গ্রামের আবুল কাসেম মোল্লা (৭০) বলেন- খালি মাপজোপ নিতাছে আর কইতাছে ব্রিজ হইবো ব্রিজ হইবো! বইলা যায় কিন্তু ব্রিজ তো আর হয় না। এখানে একটা ব্রিজ হলে আমদের অনেক উপকার হইতো। একটা ব্রিজ করে দিলে এলাকার মানুষ যাতায়াত করতে আর কোন অসুবিধা হতো না।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD