1. support@dainikcumilla.com : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. ghossaintamzid@gmail.com : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. admin@dainikcumilla.com : unikbd :
উপাচার্য কর্তৃক শিক্ষকের ওপর হামলা, বিচার হয়নি ৬৫ দিনেও - Dainik Cumilla
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চৌদ্দগ্রামে কনকাপৈত ইউনিয়নে ০৯নং ওয়ার্ড বিএনপি’র দোয়া ও ইফতার মাহফিল মাহে রমজান সংযম, ত্যাগ, ধৈর্য্য ও শৃঙ্খলার শিক্ষা দেয়: সফিকুর রহমান ব্রাহ্মণপাড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ আতশবাজি আটক কুমিল্লা আলিয়া কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতি আব্দুল মতিনের প্রথম জানাজায় মুসল্লিদের ঢল ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটার (ভিসিটি)’র ইফতার মাহফিল সম্পন্ন মনোহরগঞ্জের বিপুলাসারে চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর উপর হামলা কুমিল্লায় বিজিবি’র অভিযানে ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ নাঙ্গলকোটে ধর্ষণ মামলায় যুবলীগ নেতা শ্রীঘরে বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা হচ্ছে। যারা লুটপাট করছে তাদের কথা আসছে না -বরকত উল্লাহ বুলু

উপাচার্য কর্তৃক শিক্ষকের ওপর হামলা, বিচার হয়নি ৬৫ দিনেও

  • প্রকাশিতঃ বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
  • ৫৬৫ বার পঠিত

 

কুবি প্রতিনিধি

গত ২৮ এপ্রিল শিক্ষকদের ওপর হামলার সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড.এ এফ এম আবদুল মঈনের হাতে মারধরের শিকার হন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মো. মুর্শেদ রায়হান। ঘটনার ৬৫ দিন অতিবাহিত হলেও কোনো বিচার না হওয়ায় একক অবস্থান পালন করেন তিনি। শিক্ষকদের অভিযোগ উপাচার্য একজন শিক্ষককে হামলার মাধ্যমে ওনার পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন।

বুধবার (৩ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিচারের দাবিতে অবস্থান কালে শিক্ষক সমিতির সদস্যরাও একাত্মতা পোষণ করেন।

ভুক্তভোগী শিক্ষক মুর্শেদ রায়হান বলেন, গত ২৮ এপ্রিল উপাচার্য আমাকে কনুই দিয়ে আঘাত করেন। একজন উপাচার্য যখন শিক্ষকদের ওপর হামলা করেন তখন শিক্ষকদের আর নিরাপত্তা থাকে না। এ হামলা শুধু শিক্ষকদের ওপর ছিল না গোটা বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজের ওপর ছিল। এতদিন হলেও এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। শিক্ষকদের ওপর হামলার ঘটনায় সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। সে সাথে খুব দ্রুত সময়ের ভিতর উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি।

এই বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, তিনি সব সময় দুর্নীতির মাঝে নিমজ্জিত থাকেন। একজন উপাচার্যের যে ধরনের নেতৃত্ব এবং ব্যক্তিত্ব থাকার কথা সেটি লক্ষ্য করা যায় না।

তিনি আরও বলেন, সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের যে নিয়ম রয়েছে সেটা না মেনে গত আড়াই বছর ধরে সিনিয়র শিক্ষকদের পদোন্নতি আটকে রেখেছিলেন। কিন্তু গত ৩০ তারিখের সিন্ডিকেটে সেটি অনুমোদন দেওয়া লাগছে। তিনি প্রক্টরকে অবৈধভাবে চেয়ারে বসিয়ে তার অবৈধ ডিগ্রি বৈধ করার জন্য চেষ্টা করছেন। এবং তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক সন্ত্রাসী কায়েম করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটার আর সুযোগ দেওয়া হবে না।

শিক্ষক সমিতির সহ সভাপতি কাজী কামাল উদ্দিন বলেন, এ উপাচার্যকে নিয়ে কথা বলতে আমাদের লজ্জা লাগে। সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তি হয়ে যখন শিক্ষকদের ওপর হামলা করে তখন আর শিক্ষকদের নিরাপত্তা থাকে না। তিনি উপাচার্য হওয়ার আর কোনো নৈতিকতা রাখে না। আমরা লজ্জা পাই আপনি কেন পদত্যাগ করেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০% এর বেশি শিক্ষক আপনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আপনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করুন আর না হয় আগামীতে আরও ভয়াবহ কর্মসূচির দিকে যাবো।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD