1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
মুরাদনগরে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ, আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা - Dainik Cumilla
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ১০:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় অজ্ঞাত কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক যুবকের মৃত্যু দেবীদ্বারে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন কুমিল্লায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে বৃদ্ধাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ নাঙ্গলকোটে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া’র উপর হামলার প্রতিবাদে যুবদলের বিক্ষোভ লাকসামে কৃষককে কুপিয়ে জেলহাজতে প্রবাসী রফিক নাঙ্গলকোটে চরের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখল হচ্ছে…বিএনপি আহ্বায়ক চৌদ্দগ্রামে মুন্সীরহাটের ৩নং ওয়ার্ডে জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত বুড়িচংয়ে ৪২ বছর ইমামতির পর ইমামকে রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা বুড়িচংয়ে বিষ প্রয়োগ ও এসিড ঢেলে শিশু হত্যার ঘটনায় দুই আসামি গ্রেপ্তার

মুরাদনগরে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ, আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা

  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ৪ মার্চ, ২০২৪
  • ১৪০ বার পঠিত

মো: মোশাররফ হোসেন মনির, মুরাদনগর সংবাদদাতা ঃ

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় সর্দি-জ্বর, ডায়রিয়া, নিউমোনয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। একই ঘরে আক্রান্ত হচ্ছেন একাধিক সদস্য। প্রতিদিনই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেসহ বিভিন্ন হাসপাতাল গুলোতে বাড়ছে এসব রোগির সংখ্যা। চিকিৎসকরা বলছেন, দিন ও রাতের তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে এখন ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। এই জ্বর হাঁচি-কাশির মাধ্যমে একজন থেকে অন্যজনে ছড়াচ্ছে। সাধারণত তিন থেকে সাতদিন জ্বর, সর্দি ও কাশির তীব্রতা থাকছে। আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু।
কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শ, অসুস্থ হওয়ার অন্যতম উপসর্গ জ্বর। সাধারণ জ্বর হলে দু-তিনদিনের মধ্যে এমনিতেই সেরে যায়। কিন্তু জ্বর তিনদিনের বেশি থাকলে চিকিৎসাসেবা নেওয়াটা জরুরি।
সরেজমিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীদের ভিড়। সবচেয়ে বেশি ভিড় মেডিসিন বিভাগে। হাসপাতালের তথ্যে জানা যায়, অন্য সাধারণ সময়ের তুলনায় রোগী বেড়েছে অনেক। তাদের বেশিরভাগই জ্বর-ঠান্ডাজনিত রোগী।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার শিশু চিকিৎসক ডাঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত অনেক রোগী দেখেছি। গত সপ্তাহ থেকে রোগী বাড়ছে। বেশির ভাগই জ্বর, ঠান্ডা-কাশি, ডায়রিয়া, অ্যাজমা, হাঁপানি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টের রোগী। তাদের মধ্যে শিশু ও বয়ষ্ক রোগীই বেশী। সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের কারনেই এ ধরণের সমস্যা এখন বেশী হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এনামুল হক বলেন, দিন ও রাতের তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে এখন ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। এই জ্বর একজন থেকে অন্যজনে ছড়াচ্ছে। তিনদিনের বেশি জ্বর থাকলে অবহেলা করা উচিত নয়। পরীক্ষা করানো উচিত। তিনদিনের বেশি জ্বর থাকলে দ্রæত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। বিশেষত, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া উচিত।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD