1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
জবি ছাত্রী অবন্তিকার মৃত্যু: অব্যহতি পেলেন সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম - Dainik Cumilla
সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় ইয়াবা, গাঁজা ও স্কাফসহ আটক ৩ কুমিল্লায় পরকীয়ার কারণে চার টুকরো খুনে ব্যবহৃত কুড়াল ও ছুরি উদ্ধার, স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে আসামি করে মামলা কুমিল্লায় গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ৯ জন, হাসপাতালে ভর্তি ২৬ জবি ছাত্রী অবন্তিকার মৃত্যু: অব্যহতি পেলেন সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম লাকসামে অনার্স নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করলো নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজ ছাত্রশিবির দীর্ঘ ১৩ বছর পর লাকসাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় ৫০ লাখ টাকার ভারতীয় সিটিরিজিন ট্যাবলেট আটক সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মুরাদনগরে মানববন্ধন কুমিল্লা জেলায় গত জুলাই মাসে ১১টি হত্যা আইনজীবী কালাম হত্যা মামলায় সাবেক এমপি বাহার-সুচনাসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

জবি ছাত্রী অবন্তিকার মৃত্যু: অব্যহতি পেলেন সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম

  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৩ বার পঠিত

নেকবর হোসেন

গত বছরের ১৫ মার্চ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা আত্মহত্যা করেন। তার আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় অব্যহতি পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম।

তদন্তে অভিযোগ প্রমাণ না মেলায় অন্যহতি দেওয়া হয় বলে জানা যায়। তবে সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকীকে (আম্মান) অভিযুক্ত করা হয়।রোববার (১০ আগস্ট) কুমিল্লার আদালতে মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা, কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মিজানুর অভিযোগ পত্র জমা দেন।

প্রায় দেড় বছর পর কুমিল্লার আদালতে রোববার (১০ আগস্ট) অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ওসি তদন্ত মিজানুর রহমান বলেন, অবন্তিকার মা সহপাঠী আম্মান ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে আসামি করে মামলাটি করেছিলেন। মামলাটি তদন্তে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাসহ ২৩ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অবন্তিকার মোবাইল ফোনে থাকা বেশ কিছু ছবি, স্ক্রিন শট, মেসেঞ্জার ও হোয়াটস অ্যাপের কিছু ক্ষুদে বার্তা জব্দ করা হয়। তার ফেসবুকে দেওয়া ‘সুইসাইড নোট’ পর্যালোচনা করা হয়েছে। মোবাইলটি ফরেনসিক ল্যাবে পাঠিয়ে প্রতিবেদন আনা হয়। আম্মান বিভিন্নভাবে অবন্তিকাকে মানসিকভাবে হয়রানি করতেন। মোবাইলে এমন কিছু ক্ষুদে বার্তাও পাওয়া গেছে। এসব হয়রানির কারণে অবন্তিকা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন। সেসব উল্লেখ করেই অভিযোগ পত্র দেওয়া হয়েছে।গত বছরের ১৫ মার্চ রাতে কুমিল্লা নগরীর একটি ভাড়া বাসায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন অবন্তিকা। এর আগে ফেসবুক পোস্টে শিক্ষক দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ করেন তিনি পরদিন ১৬ মার্চ তার মা তাহমিনা শবনম দুজনকে আসামি করে আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা দায়ের করেন।

অবন্তিকার মা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘মেয়ের মৃত্যুর নেপথ্যে জড়িতরা শাস্তি পাবে কিনা শুরু থেকেই সন্দেহ ছিল। যে জবি প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও মেয়েকে বাঁচাতে পারিনি, সেই প্রশাসন কীভাবে দায় এড়াতে পারে?’

তিনি আরও বলেন, ‘অবন্তিকার মতো অসংখ্য মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়রানির শিকার হয়। কেউ নীরবে সহ্য করে, কেউ প্রতিবাদ করে মৃত্যুর মুখে পড়ে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD