1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লায় জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা ২২ জুন - Dainik Cumilla
শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ১১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক নির্বাচনের জন্যই ১৭ বছর লড়াই করেছেন তারেক রহমান: ব্যারিস্টার মামুন নাঙ্গলকোটের মাহিনী বাজার ও কুকুরীখিল গ্রামে অস্ত্রের মহড়া, ৬ বাড়ি, গাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর চৌদ্দগ্রামে দুর্ঘটনাজনিত অসুস্থ কর্মীর খোঁজখবর নেন জামায়াত নেতৃবৃন্দ অপপ্রচার রুখতে মুরাদনগর এনপিপির প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতায় দক্ষতা বাড়াতে কুবি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ বুড়িচংয়ে খাল দখলমুক্ত করতে প্রশাসনের অভিযান শুরু: জনগণের সহযোগিতা চাইলেন ইউএনও দেবীদ্বারে দুই ‘জুলাই যোদ্ধা’কে অটোরিকশা উপহার ব্রাহ্মণপাড়ায় ড্রেজিং করে জলাধার ভরাট, অর্ধলাখ টাকা জরিমানা বুড়িচংয়ে ফুটবল খেলা শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে এক স্কুলছাত্র নিহত,১০ ছাত্র আহত কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লায় জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা ২২ জুন

  • প্রকাশিতঃ বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪
  • ৪০৮ বার পঠিত

 

তাপস চন্দ্র সরকার।।

সারাদেশের ন্যায় কুমিল্লায়ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) আয়োজনে কুমিল্লা জগন্নাথপুরস্থিত শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের মন্দিরে আসছে শনিবার (২২ জুন) পালিত হবে প্রভু জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা।

পঞ্জিকা অনুসারে, জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা পালিত হয়। রথযাত্রার আগে স্নানযাত্রা পুরীতে অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ একটি অনুষ্ঠান। জগন্নাথের ভক্তদের কাছে এটি একটি বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ উৎসব। মনে করা হয় এই দিনটিই জগন্নাথের জন্মতিথি।

স্নানযাত্রা উপলক্ষে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে কলসি কলসি জল ঢেলে স্নান করানো হয়ে থাকে। জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দৃশ্য চাক্ষুস করতে এই সময় জগন্নাথপুরে বহু মানুষ ভিড় করেন।
সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা দর্শন করা হলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি মেলে। এ বছর পূর্ণিমা তিথি শুরু শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ৭টা ৩২ মিনিটে এবং পূর্ণিমা তিথির অবসান হবে শনিবার (২২ জুন) সকাল ৬টা ২২ মিনিটে।

জানা যায়- স্নানযাত্রার দিন সকালে জগন্নাথ মন্দিরের দক্ষিণ দিকের পুকুর থেকে জল আনা হয়। তারপর মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে সেই জলের শুদ্ধিকরণ করেন সেবাইতরা। ১০৮টি কলসি জল ঢেলে বিগ্রহগুলিকে স্নান করানো হবে। এই স্নানের পরেই জ্বরে পড়েন জগন্নাথ দেব, বলরাম ও সুভদ্রা -এই তিন ভাই-বোন। স্নানযাত্রার পর অসুস্থ জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে আলাদা একটি সংরক্ষিত কক্ষে রাখা হয়। রাজবৈদ্য তাঁদের চিকিৎসা করেন। ঈশ্বরের এই অসুস্থতার সময়টি ‘অনসর’ নামে পরিচিত। এই সময় ভক্তেরা দেবতার দর্শন পান না। সর্দি-জ্বর হলে যেমন রোগীকে কিছুদিনের জন্য আলাদা রাখা হয়। তেমনই স্নান করে জ্বর এলে ১৪ দিনের জন্য আলাদা একটি ঘরে রাখা হয় স্বয়ং দেবতাকেও। এই কয়েকটি দিন মূল মন্দিরে ভক্তদের দর্শনের জন্য জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহের পরিবর্তে তিনটি পটচিত্র রাখা হয়। কথিত আছে, রাজবৈদ্যের আয়ুর্বৈদিক পাঁচন খেয়ে দিন ১৫-র মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন তাঁরা। সুস্থ হয়ে উঠে এরপর জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা রাজবেশে সজ্জিত হয়ে রথে চড়ে মাসির বাড়ি যান। পঞ্জিকা অনুসারে, এই বছর প্রথম রথযাত্রা পালিত হবে আসছে ৭ই জুলাই।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD