1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লার মুরাদনগরে ব্যবসায়ী হত্যায় ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড - Dainik Cumilla
সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ০২:২১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ভোটের মাঠে আসছে “সুন্নি ও সূফী পন্থী” নতুন ইসলামী নির্বাচনী জোট! ঘোলপাশা ইউনিয়ন বিএনপি’র স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক হলেন রিয়াজ উদ্দিন বুড়িচংয়ের ভরাসার বাজারে জমি নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল নেতার হামলায় বিএনপি নেতা আহত ঘোলপাশা ইউনিয়ন বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক হলেন খোরশেদ আলম তরুণদের দেওয়া রক্তের বিচার না করে আমরা নির্বাচন চাই না: ড. মোবারক হোসাইন বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন ঐক্য পরিষদ’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে এ বছরের সাত মাসেই বহির্বিভাগের চিকিৎসা নিয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার রোগী ব্রাহ্মণপাড়ায় এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের শিবিরের সংবর্ধণা কুমিল্লায় এশিয়া বাসচাপায় তিশা ট্রান্সপোর্টের সুপারভাইজার নিহত ডিসেম্বরে নির্বাচন দেন,সেনাবাহিনী প্রস্তুত আছে-কুমিল্লায় বরকত উল্লাহ বুলু

কুমিল্লার মুরাদনগরে ব্যবসায়ী হত্যায় ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪
  • ১০৪ বার পঠিত


নেকবর হোসেন

কুমিল্লার মুরাদনগরে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মুরাদনগর উপজেলার উত্তর ত্রিশ এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে মো. রফিক মিয়া, দেবিদ্বার উপজেলার মাধবপুর এলাকার ইউনুস মিয়ার ছেলে মো. নাজমুল শিকদার, ভিংলাবাড়ি এলাকার চান মিয়ার ছেলে মো. মান্নান মিয়া ও রাজু মিয়ার ছেলে মো. সুমন মিয়া।
হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যবসায়ীর নাম ফারুক আহমেদ। তিনি মুরাদনগর উপজেলার উত্তর ত্রিশ এলাকার মো. মোস্তফার ছেলে। তিনি উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজারে কাপড়ের ব্যবসা করতেন।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন ব্যবসায়ী ফারুক আহমেদ। এ ঘটনায় তার বাবা মোস্তফা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে ৭ ডিসেম্বর স্থানীয় একটি বালুর মাঠ থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম তার কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকা ধার নেন। নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরেও রফিক সেই টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। একপর্যায়ে রফিকের ভগ্নিপতি মান্নান মিয়ার সামনে টাকা চাইলে ক্ষিপ্ত হন তিনি। মান্নান ও রফিক পরিকল্পনা করে আরেক ভগ্নিপতি সুমনকে খবর দেয়। পরে তারা তিনজন মিলে দেবিদ্বার উপজেলার পরিচিত নাজমুল শিকদারকে ভাড়া করে।
এরপর ফারুককে টাকা ফেরত দেবে বলে ডেকে আনেন। একপর্যায়ে স্থানীয় একটি মাঠে তার গলা কেটে হত্যা করে মরদেহ বালুচাপা দিয়ে চলে যায়। ঘটনার পাঁচদিন পর অর্ধগলিত মরদেহ শনাক্ত করে নিহতের পরিবার। এ ঘটনায় রফিকের ভগ্নিপতি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে ঘটনার দায় স্বীকার করে এবং পরিকল্পনামাফিক হত্যার কথা জানায়। এ মামলায় দীর্ঘ শুনানি শেষে কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD