1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ - Dainik Cumilla
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় চাঁদাবাজীর অভিযোগে ৩ রাজনৈতিক নেতাকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী কুমিল্লায় আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ২০ কুমিল্লার হোমনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাজার, দরবার ও খানকা শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি: গাউছিয়া ইসলামিক মিশন মুরাদনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ১ বছর পর যুবকের লাশ উত্তোলন কুমিল্লায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে পুলিশ সুপারের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন চৌদ্দগ্রামে বাড়তি বিদ্যুৎ বিল ও প্রি-পেইড মিটারের অনিয়মের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কুমিল্লায় মাজার ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২ ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ছে স্ক্যাবিসের সংক্রমণ। চৌদ্দগ্রামে মেধা বিকাশ ইংলিশ লার্নিং স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সীমান্তে ২৬ লাখ টাকার ভারতীয় বাজি জব্দ

কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭২ বার পঠিত

 

নেকবর হোসেন
কুমিল্লায় বন্যার পানি না নামায় সৃষ্টি হয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। যাতে প্রায় একমাস ধরে পানিবন্দি কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামের লাখো মানুষ। তলিয়ে আছে এ জনপদের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও হেক্টরের পর হেক্টর ফসলি জমি। বাড়ছে পানিবাহিত রোগ। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেড় দশকে দখল ও ভরাট হয়েছে এ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথগুলো। এমন অবস্থায় দ্রুত ডাকাতিয়া নদী ও বেরুলা খাল খননের দাবি তাদের।
ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে প্লাবিত জনপদ কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের বন্যা রূপ নিয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতায়। প্রায় এক মাস ধরে পানিবন্দি লাখো মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। তলিয়ে আছে কাঁচা, পাকা গ্রামীণ সড়ক, ঘরবাড়ি আর ফসলি জমি। এখনো বাড়ি ফেরা হয়নি কয়েকশ পরিবারের। খাদ্য সংকটের পাশাপাশি বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত দেড় দশকে দখল হয়েছে পানি নিষ্কাশনের পথ। এমন অবস্থায় ডাকাতিয়া নদীসহ সব খাল খননের পাশাপাশি অবৈধ বাঁধ ও স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানান তারা।
লাকসামের ডাকাতিয়া নদী থেকে নোয়াখালীর চৌমুহনী খাল পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যেরে বেরুলা খাল দিয়ে হতো বর্ষার পানি নিষ্কাশন আর শুস্ক মৌসুমে চলতো সেচের কাজ।
বছরতিনেক আগে বেরুলা খাল ভরাট করে প্রভাবশালীরা। যা ছিলো মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ। একসময় পালতোলা নৌকা চলা এ খাল ভরাট করে তৈরি করা হয়েছে কুমিল্লা-নোয়াখালী চারলেন সড়ক, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, খাল খননের অভাবে কমছে পানির প্রবাহ। আর পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে– দখল, ভরাট ও অপরিকল্পিত উন্নয়নের ফলে।
এবার স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত হয় কুমিল্লার ১৪টি উপজেলা। অধিকাংশ এলাকা থেকে পানি নামলেও এখনো জলাবদ্ধ মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসাম।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD