1. support@dainikcumilla.com : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. ghossaintamzid@gmail.com : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. admin@dainikcumilla.com : unikbd :
কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ - Dainik Cumilla
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ব্রাহ্মণপাড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ আতশবাজি আটক কুমিল্লা আলিয়া কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতি আব্দুল মতিনের প্রথম জানাজায় মুসল্লিদের ঢল ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটার (ভিসিটি)’র ইফতার মাহফিল সম্পন্ন মনোহরগঞ্জের বিপুলাসারে চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর উপর হামলা কুমিল্লায় বিজিবি’র অভিযানে ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ নাঙ্গলকোটে ধর্ষণ মামলায় যুবলীগ নেতা শ্রীঘরে বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা হচ্ছে। যারা লুটপাট করছে তাদের কথা আসছে না -বরকত উল্লাহ বুলু কুমিল্লায় বিজিবি’র অভিযানে ৩৪ লক্ষ টাকা মূল্যের অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ নামাজ পড়তে বের হয়ে লাশ হয়ে ফিরল কিশোর

কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৮৬ বার পঠিত

 

নেকবর হোসেন
কুমিল্লায় বন্যার পানি না নামায় সৃষ্টি হয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। যাতে প্রায় একমাস ধরে পানিবন্দি কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামের লাখো মানুষ। তলিয়ে আছে এ জনপদের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও হেক্টরের পর হেক্টর ফসলি জমি। বাড়ছে পানিবাহিত রোগ। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেড় দশকে দখল ও ভরাট হয়েছে এ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথগুলো। এমন অবস্থায় দ্রুত ডাকাতিয়া নদী ও বেরুলা খাল খননের দাবি তাদের।
ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে প্লাবিত জনপদ কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের বন্যা রূপ নিয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতায়। প্রায় এক মাস ধরে পানিবন্দি লাখো মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। তলিয়ে আছে কাঁচা, পাকা গ্রামীণ সড়ক, ঘরবাড়ি আর ফসলি জমি। এখনো বাড়ি ফেরা হয়নি কয়েকশ পরিবারের। খাদ্য সংকটের পাশাপাশি বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত দেড় দশকে দখল হয়েছে পানি নিষ্কাশনের পথ। এমন অবস্থায় ডাকাতিয়া নদীসহ সব খাল খননের পাশাপাশি অবৈধ বাঁধ ও স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানান তারা।
লাকসামের ডাকাতিয়া নদী থেকে নোয়াখালীর চৌমুহনী খাল পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যেরে বেরুলা খাল দিয়ে হতো বর্ষার পানি নিষ্কাশন আর শুস্ক মৌসুমে চলতো সেচের কাজ।
বছরতিনেক আগে বেরুলা খাল ভরাট করে প্রভাবশালীরা। যা ছিলো মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ। একসময় পালতোলা নৌকা চলা এ খাল ভরাট করে তৈরি করা হয়েছে কুমিল্লা-নোয়াখালী চারলেন সড়ক, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, খাল খননের অভাবে কমছে পানির প্রবাহ। আর পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে– দখল, ভরাট ও অপরিকল্পিত উন্নয়নের ফলে।
এবার স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত হয় কুমিল্লার ১৪টি উপজেলা। অধিকাংশ এলাকা থেকে পানি নামলেও এখনো জলাবদ্ধ মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসাম।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD