1. support@dainikcumilla.com : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. ghossaintamzid@gmail.com : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. admin@dainikcumilla.com : unikbd :
কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ - Dainik Cumilla
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সড়ক নির্মানে অনিয়ম, দুদকের অভিযান কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে গাঁজা সরবরাহ করতে গিয়ে দর্শনার্থী নিজেই কারাগারে কুমিল্লায় বিভিন্ন বাহিনীর চাকরির নামে প্রতারণা চক্রের দালালসহ ১৩ জন গ্রেফতার লাকসামে নিখোঁজের ১ দিন পর পুকুরে মিলল ২ শিশুর মরদেহ নাঙ্গলকোটে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা কুমিল্লা নগরীর ২ মসল্লার মিলে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, ১ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা কুমিল্লায় ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো শুটার ফাহিমসহ বিভিন্ন মামলায় ১৩ জন গ্রেপ্তার কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই ফাহিম গ্রেফতার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত স্বর্ণালী আভায় প্রকৃতি মাতাচ্ছে চোখজুড়ানো সোনালু ফুল

কুমিল্লায় বাড়ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, নিষ্কাশন পথ দখলের অভিযোগ

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৪১ বার পঠিত

 

নেকবর হোসেন
কুমিল্লায় বন্যার পানি না নামায় সৃষ্টি হয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। যাতে প্রায় একমাস ধরে পানিবন্দি কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামের লাখো মানুষ। তলিয়ে আছে এ জনপদের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও হেক্টরের পর হেক্টর ফসলি জমি। বাড়ছে পানিবাহিত রোগ। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেড় দশকে দখল ও ভরাট হয়েছে এ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের পথগুলো। এমন অবস্থায় দ্রুত ডাকাতিয়া নদী ও বেরুলা খাল খননের দাবি তাদের।
ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে প্লাবিত জনপদ কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের বন্যা রূপ নিয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতায়। প্রায় এক মাস ধরে পানিবন্দি লাখো মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। তলিয়ে আছে কাঁচা, পাকা গ্রামীণ সড়ক, ঘরবাড়ি আর ফসলি জমি। এখনো বাড়ি ফেরা হয়নি কয়েকশ পরিবারের। খাদ্য সংকটের পাশাপাশি বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত দেড় দশকে দখল হয়েছে পানি নিষ্কাশনের পথ। এমন অবস্থায় ডাকাতিয়া নদীসহ সব খাল খননের পাশাপাশি অবৈধ বাঁধ ও স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানান তারা।
লাকসামের ডাকাতিয়া নদী থেকে নোয়াখালীর চৌমুহনী খাল পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যেরে বেরুলা খাল দিয়ে হতো বর্ষার পানি নিষ্কাশন আর শুস্ক মৌসুমে চলতো সেচের কাজ।
বছরতিনেক আগে বেরুলা খাল ভরাট করে প্রভাবশালীরা। যা ছিলো মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসামের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ। একসময় পালতোলা নৌকা চলা এ খাল ভরাট করে তৈরি করা হয়েছে কুমিল্লা-নোয়াখালী চারলেন সড়ক, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, খাল খননের অভাবে কমছে পানির প্রবাহ। আর পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে– দখল, ভরাট ও অপরিকল্পিত উন্নয়নের ফলে।
এবার স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্লাবিত হয় কুমিল্লার ১৪টি উপজেলা। অধিকাংশ এলাকা থেকে পানি নামলেও এখনো জলাবদ্ধ মনোহরগঞ্জ ও দক্ষিণ লাকসাম।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD