1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লায় জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা ২২ জুন - Dainik Cumilla
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে লাকসামে জামায়াতের গণমিছিল বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাজারো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণ চৌদ্দগ্রামে জুলাই শহীদ জামশেদ ও মাওলানা শাহাদাতের কবর জিয়ারত করলো জামায়াত নাঙ্গলকোটে বৃষ্টিতে ভিজে জামায়াতের গণমিছিলে জনতার ঢল চৌদ্দগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জামায়াতের গণমিছিল দীর্ঘ ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট সরকার মানুষের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছিল বৃষ্টি উপেক্ষা করে কুমিল্লায় হাজী ইয়াছিনের নেতৃত্বে বিএনপির বিজয় মিছিল কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষ্যে কুবিতে আলোচনা সভা মুরাদনগরে গণঅভ্যুত্থানে নিহত পাঁচ শহীদের কবরে প্রশাসনের শ্রদ্ধা কুমিল্লায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ছাত্রশিবিরের বর্ণাঢ্য র‌্যালী

কুমিল্লায় জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা ২২ জুন

  • প্রকাশিতঃ বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪
  • ৪০৬ বার পঠিত

 

তাপস চন্দ্র সরকার।।

সারাদেশের ন্যায় কুমিল্লায়ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) আয়োজনে কুমিল্লা জগন্নাথপুরস্থিত শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের মন্দিরে আসছে শনিবার (২২ জুন) পালিত হবে প্রভু জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা।

পঞ্জিকা অনুসারে, জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা পালিত হয়। রথযাত্রার আগে স্নানযাত্রা পুরীতে অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ একটি অনুষ্ঠান। জগন্নাথের ভক্তদের কাছে এটি একটি বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ উৎসব। মনে করা হয় এই দিনটিই জগন্নাথের জন্মতিথি।

স্নানযাত্রা উপলক্ষে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে কলসি কলসি জল ঢেলে স্নান করানো হয়ে থাকে। জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দৃশ্য চাক্ষুস করতে এই সময় জগন্নাথপুরে বহু মানুষ ভিড় করেন।
সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা দর্শন করা হলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি মেলে। এ বছর পূর্ণিমা তিথি শুরু শুক্রবার (২১ জুন) সকাল ৭টা ৩২ মিনিটে এবং পূর্ণিমা তিথির অবসান হবে শনিবার (২২ জুন) সকাল ৬টা ২২ মিনিটে।

জানা যায়- স্নানযাত্রার দিন সকালে জগন্নাথ মন্দিরের দক্ষিণ দিকের পুকুর থেকে জল আনা হয়। তারপর মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে সেই জলের শুদ্ধিকরণ করেন সেবাইতরা। ১০৮টি কলসি জল ঢেলে বিগ্রহগুলিকে স্নান করানো হবে। এই স্নানের পরেই জ্বরে পড়েন জগন্নাথ দেব, বলরাম ও সুভদ্রা -এই তিন ভাই-বোন। স্নানযাত্রার পর অসুস্থ জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে আলাদা একটি সংরক্ষিত কক্ষে রাখা হয়। রাজবৈদ্য তাঁদের চিকিৎসা করেন। ঈশ্বরের এই অসুস্থতার সময়টি ‘অনসর’ নামে পরিচিত। এই সময় ভক্তেরা দেবতার দর্শন পান না। সর্দি-জ্বর হলে যেমন রোগীকে কিছুদিনের জন্য আলাদা রাখা হয়। তেমনই স্নান করে জ্বর এলে ১৪ দিনের জন্য আলাদা একটি ঘরে রাখা হয় স্বয়ং দেবতাকেও। এই কয়েকটি দিন মূল মন্দিরে ভক্তদের দর্শনের জন্য জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহের পরিবর্তে তিনটি পটচিত্র রাখা হয়। কথিত আছে, রাজবৈদ্যের আয়ুর্বৈদিক পাঁচন খেয়ে দিন ১৫-র মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন তাঁরা। সুস্থ হয়ে উঠে এরপর জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা রাজবেশে সজ্জিত হয়ে রথে চড়ে মাসির বাড়ি যান। পঞ্জিকা অনুসারে, এই বছর প্রথম রথযাত্রা পালিত হবে আসছে ৭ই জুলাই।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD