1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
চৌদ্দগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পের নামে হয়েছে হরিলুট - Dainik Cumilla
শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ঢাকাস্থ বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উন্নয়ন সংস্থার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা-৯ নির্বাচনি আসন পুনর্বহাল ও খসড়া বাতিল দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে নাঙ্গলকোটে বিএনপির বিজয় র‌্যালী বুড়িচংয়ে মসজিদে নামাজরত যুবককে ছুরিকাঘাত: অভিযুক্ত ২ জন গ্রেপ্তার নাঙ্গলকোটে ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে চলবে তা নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও জনপ্রতিনিধিরাই ঠিক করবেন: ডা. জাহিদ হোসেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে লাকসামে জামায়াতের গণমিছিল বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাজারো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণ চৌদ্দগ্রামে জুলাই শহীদ জামশেদ ও মাওলানা শাহাদাতের কবর জিয়ারত করলো জামায়াত নাঙ্গলকোটে বৃষ্টিতে ভিজে জামায়াতের গণমিছিলে জনতার ঢল চৌদ্দগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জামায়াতের গণমিছিল

চৌদ্দগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পের নামে হয়েছে হরিলুট

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত

চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি:

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের কনকাপৈত ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান মো: জাফর ইকবালে বিরুদ্ধে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) এর আওতায় বিভিন্ন প্রকল্পে একাধিকবার কাজ বাস্তবায়ন দেখিয়ে অবৈধভাবে অর্থ উত্তোলন করে ৪০ লাখ টাকা আত্মসাত সহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর তিনিও পলায়ন করেন। তার পলায়নে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে শুরু করেছে। ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ এখন দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান জাফর ইকবালের বিচার দাবি করছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস এবং কনকাপৈত ইউপি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তিনি বিভিন্ন অর্থ বছরে একই প্রকল্প বারবার বাস্তবায়ন ও বহু প্রকল্প নামমাত্র দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেছেন। এতে সরকারের যেমন অর্থ অপচয় হয়েছে তেমনি স্থানীয় সাধারণ জনগণ বঞ্চিত হয়েছে নিজ এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন থেকে। পরিষদের রেজিস্টারে দেখানো বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোর অধিকাংশই কাগজে-কলমে আছে। প্রকৃতপক্ষে এসব প্রকল্পের ৩০ শতাংশের মতই বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোর কাজ করা হয়েছে নিজ পছন্দের লোক দ্বারা। যেগুলোর কাজের মান নিয়েও জনমনে রয়েছে নানান প্রশ্ন। গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে নামে-বেনামে দেখানো এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ভুয়া ভাউচার দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেছেন তিনি। তার শাসনামলে রাস্তাঘাট-ড্রেন ও গার্ডওয়াল নির্মাণ, কবরস্থানে মাটি ভরাট, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, রাস্তা পূণ: সংস্কার ও বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের নামে হয়েছে হরিলুট।

কনকাপৈত ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে এবং স্থানীয় সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, জাফর ইকবাল ২০১৬ সালে প্রথমবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরপরই তৈরী করেন নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী। এদের দিয়েই পরিচালনা করতেন ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রম। ঢাকায় বসেই অটো সীলে পরিষদ চালাতেন তিনি। সাধারণ মানুষের প্রয়োজনে বা সুখে-দুখে তাকে পাওয়া যেতো না বললেই চলে। এরই সুযোগে তার দ্বারা গঠিত ক্যাডার বাহিনী ইউনিয়ন জুড়ে অরাজক পরিস্থিতি তৈরী করে শক্ত সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বিচার-শালিস সহ ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কাজ পরিচালনা করতো। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স সহ বিভিন্ন খাতের নামে ইচ্ছেমত বানিজ্য করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। তার এসব অপকর্মের মূল হোতা ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন প্যানেল চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ভুট্টু, কয়েকজন আস্তাভাজন ইউপি সদস্য সহ আওয়ামী লীগ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পরিষদের আয়-ব্যায়ের সঠিক কোনো ভাউচার ও হিসাব নাই। সেবাগ্রহীতারা রশিদের মাধ্যমে মধুমতি ব্যাংকের কনকাপৈত শাখায় পরিষদের অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করলেও উত্তোলনে ছিলো না কোনো শৃঙ্খলা। বিশ^স্ত লোকদের দিয়ে নিজের খেয়াল-খুশি মতই অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যেতেন ঢাকায়। এসব বিষয়ে প্রতিবাদ করায় সাবেক এমপি মুজিবুল হকের দোহাই দিয়ে কয়েকজন ইউপি সদস্যকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি। বন্ধ করে দেন তাদের সরকারি বেতন-ভাতা। ক্ষমতার দাপটে নিজ নির্বাচনী এলাকায় কায়েম করেছিলেন ত্রাসের রাজত্ব। অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিবাদ করলেই প্রতিবাদকারী ব্যক্তি ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে নিতেন প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা। এক্ষেত্রে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা ছিলো তার বড় হাতিয়ার। কথার বাহিরে গেলে নিজ দলীয় নেতাকর্মীদের নামেও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অসংখ্য নজির রয়েছে।

জানা গেছে, ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বিভিন্ন অর্থ বছরে এলজিএসপির অধিনে সরকারের গৃহিত বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প দলিল-দস্তাবেজে বাস্তবায়ন দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে করা হয়নি সেসব কাজ। এতে উন্নয়ন সুফল থেকে বঞ্ছিত হয় কনকাপৈত ইউনিয়নবাসী। একইভাবে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে টিআর, কাবিখা, কাবিটা, এডিপি ও নন ওয়েজ প্রকল্পগুলো নামে-বেনামে বাস্তবায়ন দেখিয়েও উত্তোলন করেছেন লাখ লাখ টাকা। মূলত এগুলোর অধিকাংশই বাস্তবায়ন করা হয়নি। আবার কোনো কোনোটি প্রথম পর্যায়ে বাস্তবায়ন হওয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ে দেখানো হয়েছে আবার। এছাড়াও ৪০ দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বেড়িবাঁধ নির্মাণ কর্মসূচিতে কোন প্রকার শ্রমিক কাজে না লাগিয়ে অ্যাস্কেভেটর (ভেকু) দিয়ে সপ্তাহ খানেক মাটি কেটে দায়সারাভাবে কাজ করে পুরো বরাদ্ধের এক চতুর্থাংশ টাকা (প্রায় ৫ লাখ) নিজে আত্মসাত করেছেন। দায়িত্বে থাকাকালীন বিষয়টি এলাকার মানুষের নজরে এলেও ভয়ে তখন কেউ মুখ খোলেনি। গত ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুতির পর বিষয়টি জানাজানি হলে চেয়ারম্যান জাফর ইকবালের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। পরে তিনি এলাকা ছেড়ে চলে যান। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বেড়িবাঁধের অধিকাংশ স্থানের মাটি সরে গিয়ে নদীর গভীরে বিলীন হয়ে গিয়েছে। এ নিয়ে সুশীল সমাজ, রাজনীতিবীদ ও সাধারণ জনগণের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

২০২০-২১ অর্থ বছরে কাবিটা (সাধারণ) দ্বিতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় হিঙ্গুলা চাঁনখাদীঘির পূর্ব-উত্তর কর্ণারে ১ লাখ ৮৮ হাজার টাকার মাটি ভরাট করার কথা থাকলেও মাটি ভরাট কাজে খরচ করেছেন মাত্র ৩০ হাজার টাকা। জাগজুর বুড়ি মলিয়ারা থেকে পন্নারা বেড়িবাঁধ পুন: নির্মাণে দুই ধাপে ৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বরাদ্ধ হলেও মাত্র ১ লাখ টাকার মত কাজ করেছেন চেয়ারম্যান। বাকি টাকা নিজ পকেটে ভরেন তিনি। একইভাবে জঙ্গলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটের জন্য বরাদ্ধের ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার মধ্যে মাত্র ২০ হাজার টাকার মাটি ফেলেন তিনি। মাঠটি সঠিকভাবে বরাট না হওয়ায় এখনো খেলাধুলার উপযোগী নয় এটি। প্রতিটি বর্ষা মৌসুমে পানি জমে থাকায় বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে হাঁটাচলায় কষ্ট পায়, করতে পারেনা নিয়মিত শরীরচর্চা (সমাবেশ) ও খেলাধুলা। বুদ্দিন মাদরাসা থেকে পশ্চিম দিকে শাহিনের বাড়ির রাস্তাটির সিসি ঢালাইয়ের কাজটি অন্তত কয়েকধাপে বরাদ্ধ দিয়ে ৫ লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেন। একই গ্রামে আরো দু’টি ড্রেনের কাজ অন্তত দুইবার করে বরাদ্ধ এবং বাস্তবায়ন দেখিয়ে কয়েক লাখ টাকা আত্মসাত করেন। ইউনিয়নের কালকোট গ্রামে বীরঙ্গনা আফিয়া খাতুনের বাড়ির রাস্তা ও বসতভিটায় মাটি ভরাট কাজে ৩ লক্ষাধিক টাকা ব্যয় ধরা হলেও তিনি কাজ করেছেন মাত্র লাখ টাকার মত। এভাবে ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি গ্রামে রাস্তা, ড্রেন, পুকুরের গার্ড ওয়াল, কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ও মাটি ভরাট সহ বারবার দেখানো সহ বিভিন্ন ভুয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন দেখিয়ে ভুয়া ভাউচারে হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা। একইভাবে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পন্নারা মুন্সীবাড়ী থেকে মিয়াজী বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পূণ: নির্মাণে ২০ হাজার টাকার মাটি ভরাট করে ২ লাখ টাকা উত্তোলন, শাহজাহানপুর আবু তাহের মোল্লার বাড়ী থেকে হাজী আব্দুল কাদেরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ, অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির (১ম পর্যায়) আওতায় কনকাপৈত ফরিদের বাড়ীর রাস্তা পূণ: নির্মাণে আনুমানিক ২০-৩০ হাজার টাকার মাটি ভরাট করে ২ লাখ টাকা উত্তোলন, সাজুর দোকান হতে মলিয়ারা ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তা পূর্ণ সংস্কারে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত, বুদ্দিন পশ্চিমপাড়া সেলিমের বাড়ী সংলগ্ন রাস্তা পূণ: নির্মাণ, আতাকরা ইউছুফের বাড়ী সংলগ্ন রাস্তা পূণ: নির্মাণে মোট ৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা আত্মসাত সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার স্থাপনে ব্যাপক অনিয়ম করে কমপক্ষে ৫ লাখ টাকা আত্মসাত করেছেন বলে জানা গেছে।

কনকাপৈত ইউপি’র ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য শরীফ আহমেদ বলেন, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল আমাকে ২০ মাসের বেতন-ভাতা দেননি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জঙ্গলপুর সড়ক থেকে মাহফুজের বাড়ির রাস্তার আর.সি.সি. ঢালাই প্রকল্পের সভাপতি ছিলাম আমি। কিন্তু তিনি আমাকে না জানিয়ে ঐ টাকা উত্তোলন করেন। পরে আমি তাকে টাকার জন্য চাপ দিলে তিনি আগামী কুরবানীর ঈদের সময় টাকা দিবেন বলে জানান। কথামত যদি টাকা না পাই, তাহলে আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিব।

৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মীর হোসেন বলেন, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ঠিকমত বেতন-ভাতা পাইনি। নিজ ওয়ার্ডের বিভিন্ন কাজের জন্য তাকে একাধিকবার অনুরোধ করার পরেও তিনি আমাকে কোনো কাজ দেননি। তিনি তার অনুসারীদের দিয়ে স্বৈরাচারি কায়দায় পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। ৫ আগস্টের পর তিনি কোন হিসাব না দিয়ে গোপনে কনকাপৈত মধুমতি ব্যাংক এবং চৌদ্দগ্রাম সোনালী ব্যাংক শাখার ইউনিয়ন পরিষদের অ্যাকাউন্ট থেকে উন্নয়ন সহায়তা বাবদ প্রায় ১০ লাখ টাকা উত্তোলন করেন বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত কনকাপৈত ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান জাফর ইকবাল এর মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও নম্বরটি বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। পরে তার ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে খুদেবার্তা ও ভয়েস পাঠানো হলেও তিনি তাতে সাড়া দেননি।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) গোলাম মাওলা বলেন, আমি ঐ সময়ে দায়িত্বে ছিলাম না। বিষয়গুলো আমি খতিয়ে দেখবো। তদন্ত স্বাপেক্ষে পরে বিস্তারিত জানানো যাবে।

এ বিষয়ে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: জামাল হোসেন বলেন, চেয়ারম্যান জাফর ইকবালের বিভিন্ন অনিয়মের কথা শুনছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD