1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ - Dainik Cumilla
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মামলায় সক্রিয় অস্ত্রধারী আসামী ও ইন্ধিনদাতাদের গ্রেপ্তারের দাবি মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্রের বুড়িচংয়ে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় এক প্রবাসী যুবকের দেহ দ্বিখণ্ডিত হয়ে মৃত্যু কুমিল্লা নগরীর ইয়াবা ও নগদ টাকা জব্দ, দুই মাদক কারবারী পলাতক ব্রাহ্মণপাড়ায় ১৫ বছর ধরে পাবলিক লাইব্রেরিটির অস্তিত্ব নেই কুমিল্লায় টাস্কফোর্স অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চোরাচালানী মাল জব্দ কুমিল্লা জেলা পুলিশে মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত বরুড়ায় সরকারি খাল দখল করে পথ ও স্থাপনা নির্মাণ, উচ্ছেদের মুখে দখলদাররা কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) সংসদীয় আসনরিতে চমক দেখাবেন মনোয়ার সরকার চৌদ্দগ্রামে গরুচোর যুবলীগ নেতাকে পুনর্বাসনের অভিযোগ চিওড়া ইউনিয়ন যুবদলের বিরুদ্ধে সুমাইয়া হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিতে কুবি শিক্ষার্থীদের মোমবাতি প্রজ্জ্বলন

মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৭২ বার পঠিত

মো: মোশাররফ হোসেন মনির, মুরাদনগর (কুমিল্লা) সংবাদদাতা।। 
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলমের বিরুদ্ধে স্কুলের পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি গত তিন দিনে বিদ্যালয়ের সামনে পুকুরের পাড়ে থাকা তিনটি কড়ই ও একটি সুপাড়ি গাছ বিক্রি করেছেন। যার অনুমানিক বাজার মূল্য অর্ধলক্ষ টাকারও বেশি বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে প্রধান শিক্ষকের দাবি সহকারি শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবীর অনুমতিক্রমে এই গাছগুলো কর্তন করা হেেয়ছে।
প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলম বিক্রি করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, স্কুলের পাশের বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মামুন ভূইয়া স্কুলের জমিতে গাছগুলো লাগিয়ে ছিলেন। তাই গত সাপ্তাহে মামুন গাছগুলো কেটে নিতে চাইলে আমি সহকারি শিক্ষা অফিসার হায়াতুন্নবীর স্যারের অনুমতি নিয়ে গাছগুলো কেটে নেওয়া কথা বলি।
এ বিষয়ে অভিযোক্ত মামুন বলেন, গাছগুলো আমাদের জমিতে আমরাই লাগিয়েছি। তাই আমাদের গাছ আমরা কেটে নিয়ে গেছি।
উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবী বলেন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেছেন গাছগুলো মামুন নামের এক লোক লাগিয়েছেন। তারা গাছগুলো কেটে নিতে চাচ্ছে। তারা যেহেতু গাছগুলো লাগিয়েছে তাই আমি অনুমোতি দিয়েছি কেটে নিয়ে যেতে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন, আমি তিনদিন ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন বলেন, সরকারি জমি থেকে গাছ কেটে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

 

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD