1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ - Dainik Cumilla
শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক নির্বাচনের জন্যই ১৭ বছর লড়াই করেছেন তারেক রহমান: ব্যারিস্টার মামুন নাঙ্গলকোটের মাহিনী বাজার ও কুকুরীখিল গ্রামে অস্ত্রের মহড়া, ৬ বাড়ি, গাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর চৌদ্দগ্রামে দুর্ঘটনাজনিত অসুস্থ কর্মীর খোঁজখবর নেন জামায়াত নেতৃবৃন্দ অপপ্রচার রুখতে মুরাদনগর এনপিপির প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতায় দক্ষতা বাড়াতে কুবি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ বুড়িচংয়ে খাল দখলমুক্ত করতে প্রশাসনের অভিযান শুরু: জনগণের সহযোগিতা চাইলেন ইউএনও দেবীদ্বারে দুই ‘জুলাই যোদ্ধা’কে অটোরিকশা উপহার ব্রাহ্মণপাড়ায় ড্রেজিং করে জলাধার ভরাট, অর্ধলাখ টাকা জরিমানা বুড়িচংয়ে ফুটবল খেলা শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে এক স্কুলছাত্র নিহত,১০ ছাত্র আহত কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

মুরাদনগরে অনুমতি ছাড়াই স্কুলের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৫৮ বার পঠিত

মো: মোশাররফ হোসেন মনির, মুরাদনগর (কুমিল্লা) সংবাদদাতা।। 
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলমের বিরুদ্ধে স্কুলের পঞ্চাশ হাজার টাকার গাছ বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি গত তিন দিনে বিদ্যালয়ের সামনে পুকুরের পাড়ে থাকা তিনটি কড়ই ও একটি সুপাড়ি গাছ বিক্রি করেছেন। যার অনুমানিক বাজার মূল্য অর্ধলক্ষ টাকারও বেশি বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে প্রধান শিক্ষকের দাবি সহকারি শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবীর অনুমতিক্রমে এই গাছগুলো কর্তন করা হেেয়ছে।
প্রধান শিক্ষক কায়ছারুল আলম বিক্রি করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, স্কুলের পাশের বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মামুন ভূইয়া স্কুলের জমিতে গাছগুলো লাগিয়ে ছিলেন। তাই গত সাপ্তাহে মামুন গাছগুলো কেটে নিতে চাইলে আমি সহকারি শিক্ষা অফিসার হায়াতুন্নবীর স্যারের অনুমতি নিয়ে গাছগুলো কেটে নেওয়া কথা বলি।
এ বিষয়ে অভিযোক্ত মামুন বলেন, গাছগুলো আমাদের জমিতে আমরাই লাগিয়েছি। তাই আমাদের গাছ আমরা কেটে নিয়ে গেছি।
উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ হায়াতুন্নবী বলেন, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেছেন গাছগুলো মামুন নামের এক লোক লাগিয়েছেন। তারা গাছগুলো কেটে নিতে চাচ্ছে। তারা যেহেতু গাছগুলো লাগিয়েছে তাই আমি অনুমোতি দিয়েছি কেটে নিয়ে যেতে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন, আমি তিনদিন ছুটিতে ছিলাম তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত উদ্দিন বলেন, সরকারি জমি থেকে গাছ কেটে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

 

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD