1. support@dainikcumilla.com : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. ghossaintamzid@gmail.com : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. admin@dainikcumilla.com : unikbd :
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা - Dainik Cumilla
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ব্রাহ্মণপাড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ আতশবাজি আটক কুমিল্লা আলিয়া কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মুফতি আব্দুল মতিনের প্রথম জানাজায় মুসল্লিদের ঢল ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটার (ভিসিটি)’র ইফতার মাহফিল সম্পন্ন মনোহরগঞ্জের বিপুলাসারে চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর উপর হামলা কুমিল্লায় বিজিবি’র অভিযানে ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকার অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ নাঙ্গলকোটে ধর্ষণ মামলায় যুবলীগ নেতা শ্রীঘরে বিএনপির বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা হচ্ছে। যারা লুটপাট করছে তাদের কথা আসছে না -বরকত উল্লাহ বুলু কুমিল্লায় বিজিবি’র অভিযানে ৩৪ লক্ষ টাকা মূল্যের অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ নামাজ পড়তে বের হয়ে লাশ হয়ে ফিরল কিশোর

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ২০৮ বার পঠিত

নেকবর হোসেন:

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানি বেড়েই চলেছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পানির পরিমাণ। এতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে উপজেলার অন্তত ৮টি ইউনিয়নের বন্যা।
পানিবন্দিদের উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক। উদ্ধারের পর ট্রাকযোগে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বেলা ১১টায় সরেজমিনে উপজেলা মইশাতুয়া ইউনিয়নের আশিরপাড়, মইশাতুয়া, খানাতুয়া, গোয়ালিয়ারা ও চত্তাইল্লা এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ পরিস্থিতি দেখা যায়।

স্থানীয়রা জানায়, গত ১ সপ্তহ ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গেলেও প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ এখনো পনিবন্দি হয়ে আটকা রয়েছে। সরকারি বিভিন্ন বাহিনীসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা পানিবন্দিদের উদ্ধার করে ট্রাকযোগে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে নিচ্ছে।

মো. বাহার নামে এক ব্যক্তি জানান, শনিবার থেকে চত্তাইল্লা গ্রামে অন্তত ৪ ফুট উচ্চতায় পনি বেড়ে গিয়েছে। এই গ্রামে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে দেড় শতাধিক পরিবারকে উদ্ধার করে ট্রাকে করে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। এখনো বহু পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

এ বিষয়ে মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা বলেন, উপজেলায় ১০৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ওইসব আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১২ হাজারের অধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ।

তিনি আরও বলেন, পানিবন্দি পরিবারগুলোকে উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD