1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা - Dainik Cumilla
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় চাঁদাবাজীর অভিযোগে ৩ রাজনৈতিক নেতাকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী কুমিল্লায় আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ২০ কুমিল্লার হোমনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাজার, দরবার ও খানকা শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি: গাউছিয়া ইসলামিক মিশন মুরাদনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ১ বছর পর যুবকের লাশ উত্তোলন কুমিল্লায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে পুলিশ সুপারের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন চৌদ্দগ্রামে বাড়তি বিদ্যুৎ বিল ও প্রি-পেইড মিটারের অনিয়মের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কুমিল্লায় মাজার ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২ ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ছে স্ক্যাবিসের সংক্রমণ। চৌদ্দগ্রামে মেধা বিকাশ ইংলিশ লার্নিং স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সীমান্তে ২৬ লাখ টাকার ভারতীয় বাজি জব্দ

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩০৩ বার পঠিত

নেকবর হোসেন:

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানি বেড়েই চলেছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পানির পরিমাণ। এতে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে উপজেলার অন্তত ৮টি ইউনিয়নের বন্যা।
পানিবন্দিদের উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক। উদ্ধারের পর ট্রাকযোগে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বেলা ১১টায় সরেজমিনে উপজেলা মইশাতুয়া ইউনিয়নের আশিরপাড়, মইশাতুয়া, খানাতুয়া, গোয়ালিয়ারা ও চত্তাইল্লা এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ পরিস্থিতি দেখা যায়।

স্থানীয়রা জানায়, গত ১ সপ্তহ ধরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে অধিকাংশ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে গেলেও প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ এখনো পনিবন্দি হয়ে আটকা রয়েছে। সরকারি বিভিন্ন বাহিনীসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যরা পানিবন্দিদের উদ্ধার করে ট্রাকযোগে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে নিচ্ছে।

মো. বাহার নামে এক ব্যক্তি জানান, শনিবার থেকে চত্তাইল্লা গ্রামে অন্তত ৪ ফুট উচ্চতায় পনি বেড়ে গিয়েছে। এই গ্রামে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে দেড় শতাধিক পরিবারকে উদ্ধার করে ট্রাকে করে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। এখনো বহু পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

এ বিষয়ে মনোহরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা বলেন, উপজেলায় ১০৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ওইসব আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১২ হাজারের অধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন ।

তিনি আরও বলেন, পানিবন্দি পরিবারগুলোকে উদ্ধারে সরকারি-বেসরকারিসহ বিভিন্ন সমাজিক সংগঠন কাজ করছে। দুর্গতদের উদ্ধারে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD