1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
১১ জন শিক্ষার্থীর ১৮ জন শিক্ষক, ৪ জন ফেল - Dainik Cumilla
শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ঢাকাস্থ বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উন্নয়ন সংস্থার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা-৯ নির্বাচনি আসন পুনর্বহাল ও খসড়া বাতিল দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে নাঙ্গলকোটে বিএনপির বিজয় র‌্যালী বুড়িচংয়ে মসজিদে নামাজরত যুবককে ছুরিকাঘাত: অভিযুক্ত ২ জন গ্রেপ্তার নাঙ্গলকোটে ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে চলবে তা নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও জনপ্রতিনিধিরাই ঠিক করবেন: ডা. জাহিদ হোসেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে লাকসামে জামায়াতের গণমিছিল বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাজারো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণ চৌদ্দগ্রামে জুলাই শহীদ জামশেদ ও মাওলানা শাহাদাতের কবর জিয়ারত করলো জামায়াত নাঙ্গলকোটে বৃষ্টিতে ভিজে জামায়াতের গণমিছিলে জনতার ঢল চৌদ্দগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জামায়াতের গণমিছিল

১১ জন শিক্ষার্থীর ১৮ জন শিক্ষক, ৪ জন ফেল

  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪
  • ২৫০ বার পঠিত

 

মারুফ হোসেন:

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের হরিপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২৪ এসএসসি পরীক্ষায় ১১ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে।তার মধ্যে ৭ জন পাশ করে ৪ জন ফেল।
এ নিয়ে হরিপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল কাসেম এর সাথে কথা বললে প্রতিনিধিকে বলেন তিনি এই প্রতিষ্ঠানে নতুন আশায় এ ব্যাপারে কোনো কিছু বলতে পারবে না। তাই ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ ফরিদ আহমেদ এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন ছাত্র ছাত্রীরা নিয়মিত ক্লাস না করার কারণে তারা অকৃতকার্য হয়েছে। তাছাড়া একজন ছাত্র পরীক্ষা দেয়নি।মোট ১০ জন পরীক্ষা দিয়েছে।তার মধ্যে ৭ জন পাশ করেছে।মোট শিক্ষক কতজন এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন জেনারেলে ১২ জন এবং টেকনিক্যালে ৬ জন।মোট ১৮ জন। এছাড়া টেকনিক্যালে ৬ জন শিক্ষকও জেনারেল ক্লাস নেয়।তারপর ও ১৮ জন শিক্ষক মিলে ১০ জন শিক্ষার্থীকে পাশ করাতে পারেনি এই দায়বার শিক্ষক নিতে নারাজ।

গ্রামের সুশীল সমাজ থেকে জানা যায় শিক্ষকদের মধ্যে অবহেলা থাকায় রেজাল্ট এর খারাপ অবস্থা । শিক্ষক- শিক্ষিকারা তাদের পারিবারিক আলাপ আলোচনা নিয়ে হয়তো ব্যাস্ত তাই রেজাল্ট খারাপ করেছে।আর ১৮ জন শিক্ষক ১১ জন শিক্ষার্থীদের পাশ করাতে পারেনি এটা দুঃখজনক। হয়তো শিক্ষিকারা উঁকুন টুকুন খোলায় ব্যাস্ত আর শিক্ষকরা পারিবারিক টেনশনে মগ্ন থাকে।আর না হলে রেজাল্ট খারাপ হয় কেনো?

এ নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল মান্নান এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আসলে এটা দুঃখজনক। শিক্ষকরা যদি এ ব্যাপারে সচেতন না হয় তা হলে শিক্ষার মান ধ্বংস হয়ে যাবে। তাছাড়া এর জন্য তো স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি দায়িত্ব নিতে হবে। এখানে আমার কিছুই করার নেই। সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এর দায়বার নিতে হবে।তারা বাকী শিক্ষকদের মনিটরিং করবে।রেজাল্ট খারাপ করলে কমিটির কাছে শিক্ষকরা দায়বদ্ধ থাকবে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD