1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
১১ জন শিক্ষার্থীর ১৮ জন শিক্ষক, ৪ জন ফেল - Dainik Cumilla
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ও ডেঙ্গুতে মৃত্যু ২ চৌদ্দগ্রামে রেলওয়ের জায়গা উদ্ধারে অভিযান, জনরোষের মুখে পিছু হটলো কর্তৃপক্ষ কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের আয়োজনে আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতা- ২০২৫ উদ্বোধন চৌদ্দগ্রাম পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন মু. মাহফুজুর রহমান বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়ায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজ ভূমিকা রাখছে….ব্যারিস্টার মামুন এতিম হাফেজ ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশুসহ সকল শ্রেনীপেশার মানুষদের নিয়ে কুমিল্লায় একাত্তর টেলিভিশনের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত চৌদ্দগ্রামের মুন্সীরহাটে ৩নং ওয়ার্ড বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কুমিল্লার সদর দক্ষিণে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ ২ জন আটক কুমিল্লায় পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় অজ্ঞাত কাভার্ড ভ্যান চাপায় এক যুবকের মৃত্যু

১১ জন শিক্ষার্থীর ১৮ জন শিক্ষক, ৪ জন ফেল

  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪
  • ২৩৯ বার পঠিত

 

মারুফ হোসেন:

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার সদর ইউনিয়নের হরিপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২৪ এসএসসি পরীক্ষায় ১১ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে।তার মধ্যে ৭ জন পাশ করে ৪ জন ফেল।
এ নিয়ে হরিপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবুল কাসেম এর সাথে কথা বললে প্রতিনিধিকে বলেন তিনি এই প্রতিষ্ঠানে নতুন আশায় এ ব্যাপারে কোনো কিছু বলতে পারবে না। তাই ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ ফরিদ আহমেদ এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন ছাত্র ছাত্রীরা নিয়মিত ক্লাস না করার কারণে তারা অকৃতকার্য হয়েছে। তাছাড়া একজন ছাত্র পরীক্ষা দেয়নি।মোট ১০ জন পরীক্ষা দিয়েছে।তার মধ্যে ৭ জন পাশ করেছে।মোট শিক্ষক কতজন এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন জেনারেলে ১২ জন এবং টেকনিক্যালে ৬ জন।মোট ১৮ জন। এছাড়া টেকনিক্যালে ৬ জন শিক্ষকও জেনারেল ক্লাস নেয়।তারপর ও ১৮ জন শিক্ষক মিলে ১০ জন শিক্ষার্থীকে পাশ করাতে পারেনি এই দায়বার শিক্ষক নিতে নারাজ।

গ্রামের সুশীল সমাজ থেকে জানা যায় শিক্ষকদের মধ্যে অবহেলা থাকায় রেজাল্ট এর খারাপ অবস্থা । শিক্ষক- শিক্ষিকারা তাদের পারিবারিক আলাপ আলোচনা নিয়ে হয়তো ব্যাস্ত তাই রেজাল্ট খারাপ করেছে।আর ১৮ জন শিক্ষক ১১ জন শিক্ষার্থীদের পাশ করাতে পারেনি এটা দুঃখজনক। হয়তো শিক্ষিকারা উঁকুন টুকুন খোলায় ব্যাস্ত আর শিক্ষকরা পারিবারিক টেনশনে মগ্ন থাকে।আর না হলে রেজাল্ট খারাপ হয় কেনো?

এ নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল মান্নান এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আসলে এটা দুঃখজনক। শিক্ষকরা যদি এ ব্যাপারে সচেতন না হয় তা হলে শিক্ষার মান ধ্বংস হয়ে যাবে। তাছাড়া এর জন্য তো স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি দায়িত্ব নিতে হবে। এখানে আমার কিছুই করার নেই। সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এর দায়বার নিতে হবে।তারা বাকী শিক্ষকদের মনিটরিং করবে।রেজাল্ট খারাপ করলে কমিটির কাছে শিক্ষকরা দায়বদ্ধ থাকবে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD