আবু কোরাইশ আপেল:
কবিতা কেবল শব্দের বিন্যাস নয়—এ এক অন্তর্জাগতিক শক্তি। কবিতা প্রেম জাগায়, প্রতিবাদ শেখায়, এবং মানবতাকে জাগ্রত রাখে। কবি ও সাংবাদিক হোসাইন মোহাম্মদ দিদার বিশ্বাস করেন, “কবিতা হতে পারে একটি ন্যায়ভিত্তিক, শান্তিময় ও মানবিক পৃথিবী গড়ার হাতিয়ার।”
শৈশবে পীর পরিবারে বেড়ে ওঠা এই কবি সুফী ভাবনায় অনুপ্রাণিত হয়ে আত্মবিশ্বাসী কাব্যচর্চা শুরু করেন। তাঁর কবিতায় আছে রবীন্দ্রনাথের গভীরতা, নজরুলের বিদ্রোহ আর জীবনানন্দের প্রেমময় নিঃসঙ্গতা। এই ত্র্যহস্পর্শেই গড়ে উঠেছে দিদার-এর নিজস্ব কাব্যভুবন, যা পাঠকের মনে সৃষ্টি করে গভীর দাগ।
কবির কণ্ঠে আহ্বান
“একদিন পৃথিবী হবে কবিদের। কবিতাই হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আগ্নেয়গিরির স্ফুলিঙ্গ।”
হোসাইন মোহাম্মদ দিদার মনে করেন, সাহিত্যের কাজ কেবল সৌন্দর্য উপস্থাপন নয়, বরং তা সামাজিক পরিবর্তনের হাতিয়ার হিসেবেও কাজ করা উচিত। তাঁর মতে, কবিতাই পারে বিভাজন ভুলিয়ে ভালোবাসার একত্রতা গড়ে তুলতে।
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ
এই প্রতিশ্রুতিশীল কবির ইতোমধ্যে একাধিক কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে, যার প্রতিটি পাঠকের হৃদয়ে প্রেম, দ্রোহ ও আত্মার নীরব স্পর্শ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে। তাঁর গ্রন্থগুলোতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে আধ্যাত্মিকতা, মানবতা ও বাস্তব সমাজচিত্রের সূক্ষ্ম প্রতিবিম
চূড়ান্ত ভাবনা
হোসাইন মোহাম্মদ দিদার শুধু কবিতার মানুষ নন, তিনি মানবিকতা, ন্যায্যতা ও সত্যের নির্ভার কণ্ঠস্বর। তাঁর কবিতায় আছে শ্রুতিমধুর ছন্দ, হৃদয়বিদারক প্রশ্ন, আর ভবিষ্যতের জন্য এক উজ্জ্বল স্বপ্ন।