1. [email protected] : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. [email protected] : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. [email protected] : unikbd :
ঈদের আমেজ কুমিল্লার আনাচে-কানাচের দর্জি দোকানে - Dainik Cumilla
সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লায় চাঁদাবাজীর অভিযোগে ৩ রাজনৈতিক নেতাকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী কুমিল্লায় আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ২০ কুমিল্লার হোমনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাজার, দরবার ও খানকা শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি: গাউছিয়া ইসলামিক মিশন মুরাদনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ১ বছর পর যুবকের লাশ উত্তোলন কুমিল্লায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে পুলিশ সুপারের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন চৌদ্দগ্রামে বাড়তি বিদ্যুৎ বিল ও প্রি-পেইড মিটারের অনিয়মের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কুমিল্লায় মাজার ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২ ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ছে স্ক্যাবিসের সংক্রমণ। চৌদ্দগ্রামে মেধা বিকাশ ইংলিশ লার্নিং স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সীমান্তে ২৬ লাখ টাকার ভারতীয় বাজি জব্দ

ঈদের আমেজ কুমিল্লার আনাচে-কানাচের দর্জি দোকানে

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
  • ১০৯ বার পঠিত
oplus_2

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কুমিল্লার সব দর্জি দোকানে চলছে সেলাই। অনেক দোকানি বাড়িয়েছেন কারিগর।

কুমিল্লা নগরের বিভিন্ন দর্জি দোকান ঘুরে দোকানি, মাস্টার, কারিগর ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পূর্বে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়তি থাকায় বাজারে ছিল সেলাই কাজ কম ছিলো। তাই মানুষ জামা কাপড় কেনা বা সেলাই করাকে বিলাসিতা মনে করতো। যে কারণে সেলাই কাজও কম ছিল। কিন্তু এবছর সব কিছুর দাম কিছুটা কম হওয়ায় সেলাই কাজ বেড়েছে।

দামের দিক থেকেও ক্রেতারা সুবিধাজনক স্থানে আছেন। যেমন আগে যা ছিল, এখন তা-ই আছে। কিন্তু আমাদের সব খরচই বেড়েছে। আমরা সাধারণ থ্রি পিস সেলাই ৩৫০ টাকায়। তবে ডিজাইন ভেদে সেটা হাজারের বেশিও হতে পারে। এছাড়া ব্লাউজ ও বোরখা সেলাই ৫০০ টাকা। তবে ডিজাইনের পার্থক্যে দামও বেশি হয়।

এদিকে পুরুষদের জামাকাপড় সেলাই করে এমন দেকানে গিয়ে কথা বলে জানা যায়  নারীদের তুলনায় পুরুষ জামা কাপড় কম সেলাই করে। আর দামও তেমন তা। হাজার দেড় হাজার টাকার মাঝেই পুরুষদের জামাকাপড় সেলাই হয়ে যায়। আমরা শুধুই পুরুষদের কাজ করি। তাই আমাদের তেমন চাপ নেই।

গত ৫ বছরের তুলনায় এবার কাজ বেড়েছে।
এখন শহরের আনাচে-কানাচে ছাতার মতো গজিয়েছে দর্জি দোকান। নব্বইয়ের দশকে এই শহরের দোকান ছিল হাতেগোনা কয়েকটি। তখন এ কাজ করে পাকা বাড়িও করেছেন অনেকে। সময় ফুরিয়েছে। খোরশেদ আলম, মো. ইউনুস, কামাল হোসেনের মতো অনেকেই ১০ বছর আগেও ভালো ব্যবসা করেছেন। এখন তেমন নেই। তবে গত বছরের তুলনায় এবার কাজ বেড়েছে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD