1. support@dainikcumilla.com : Dainik Cumilla : Dainik Cumilla
  2. ghossaintamzid@gmail.com : Habibur Monna : Habibur Monna
  3. admin@dainikcumilla.com : unikbd :
ঈদের আমেজ কুমিল্লার আনাচে-কানাচের দর্জি দোকানে - Dainik Cumilla
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সড়ক নির্মানে অনিয়ম, দুদকের অভিযান কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে গাঁজা সরবরাহ করতে গিয়ে দর্শনার্থী নিজেই কারাগারে কুমিল্লায় বিভিন্ন বাহিনীর চাকরির নামে প্রতারণা চক্রের দালালসহ ১৩ জন গ্রেফতার লাকসামে নিখোঁজের ১ দিন পর পুকুরে মিলল ২ শিশুর মরদেহ নাঙ্গলকোটে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা কুমিল্লা নগরীর ২ মসল্লার মিলে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, ১ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা কুমিল্লায় ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো শুটার ফাহিমসহ বিভিন্ন মামলায় ১৩ জন গ্রেপ্তার কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই ফাহিম গ্রেফতার জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত স্বর্ণালী আভায় প্রকৃতি মাতাচ্ছে চোখজুড়ানো সোনালু ফুল

ঈদের আমেজ কুমিল্লার আনাচে-কানাচের দর্জি দোকানে

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
  • ৬৬ বার পঠিত
oplus_2

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কুমিল্লার সব দর্জি দোকানে চলছে সেলাই। অনেক দোকানি বাড়িয়েছেন কারিগর।

কুমিল্লা নগরের বিভিন্ন দর্জি দোকান ঘুরে দোকানি, মাস্টার, কারিগর ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পূর্বে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়তি থাকায় বাজারে ছিল সেলাই কাজ কম ছিলো। তাই মানুষ জামা কাপড় কেনা বা সেলাই করাকে বিলাসিতা মনে করতো। যে কারণে সেলাই কাজও কম ছিল। কিন্তু এবছর সব কিছুর দাম কিছুটা কম হওয়ায় সেলাই কাজ বেড়েছে।

দামের দিক থেকেও ক্রেতারা সুবিধাজনক স্থানে আছেন। যেমন আগে যা ছিল, এখন তা-ই আছে। কিন্তু আমাদের সব খরচই বেড়েছে। আমরা সাধারণ থ্রি পিস সেলাই ৩৫০ টাকায়। তবে ডিজাইন ভেদে সেটা হাজারের বেশিও হতে পারে। এছাড়া ব্লাউজ ও বোরখা সেলাই ৫০০ টাকা। তবে ডিজাইনের পার্থক্যে দামও বেশি হয়।

এদিকে পুরুষদের জামাকাপড় সেলাই করে এমন দেকানে গিয়ে কথা বলে জানা যায়  নারীদের তুলনায় পুরুষ জামা কাপড় কম সেলাই করে। আর দামও তেমন তা। হাজার দেড় হাজার টাকার মাঝেই পুরুষদের জামাকাপড় সেলাই হয়ে যায়। আমরা শুধুই পুরুষদের কাজ করি। তাই আমাদের তেমন চাপ নেই।

গত ৫ বছরের তুলনায় এবার কাজ বেড়েছে।
এখন শহরের আনাচে-কানাচে ছাতার মতো গজিয়েছে দর্জি দোকান। নব্বইয়ের দশকে এই শহরের দোকান ছিল হাতেগোনা কয়েকটি। তখন এ কাজ করে পাকা বাড়িও করেছেন অনেকে। সময় ফুরিয়েছে। খোরশেদ আলম, মো. ইউনুস, কামাল হোসেনের মতো অনেকেই ১০ বছর আগেও ভালো ব্যবসা করেছেন। এখন তেমন নেই। তবে গত বছরের তুলনায় এবার কাজ বেড়েছে।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ | দৈনিক কুমিল্লা    
Developed By UNIK BD