নিজস্ব প্রতিবেদক।।
নিজের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে প্রতিনিয়ত শংকার মধ্য দিয়ে জীব যাপন করছেন মানবধিকার কর্মী ও ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র। কুমিল্লায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও মানবাধিকার কর্মী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্রর ওপর একাধিকবার হামলাকারী দুর্বৃত্তরা এখনও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। এতে প্রাণনাশের শঙ্কা নিয়ে চলাচল করছেন তিনি।
এ বিষয়ে মওদুদ শুভ্র বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক ক্ষমতাসীন নেতার অনুসারী সন্ত্রাসীরা আমার বাসার সামনে পুরাতন চোধুরী পাড়ার ডেলুনি বাড়ি গলিতে কালিবাড়ীর পুকুর পাড়ে দু’টি মোটরসাইকেলে এসে অস্ত্র দেখিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যায়। এসময় তারা ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং আমাকে মামলা প্রত্যাহার করতে আল্টিমেটাম দেয়। মামলা প্রত্যাহার না করলে উলটো তারা মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে ফাঁসাবে বলে আল্টিমেটাম দিয়ে যায়। আমাকে তারা উঠিয়ে নিয়ে যাবে এবং জানে মেরে ফেলবে। সেই সঙ্গে লাশ গুম করে ফেলবে বলেও হুমকি দিয়ে যায়। আমি কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় পুরো ঘটনা জানিয়ে তাদের নাম উল্লেখ করে জিডি করি।
এরা হলেন, ঢাকার গাজীপুর চৌরাস্তার সরল চৌধুরী (৩৮), কুমিল্লার আমড়াতলি ইউনিয়নের সুমন মিয়া (৩৮), কুমিল্লার আমড়াতলির কবিরাজ বাজারের নজরুল (৩৫), কুমিল্লার পুরাতন চৌধুরী পাড়ার ডেলুনি বাড়ি রোডের কিরন বাবু (৪২), কুমিল্লার চৌধুরী পাড়ার পুরাতন ইসলামপুর রোডের জনি (৩৮), ঢাকার তেজগাঁও শাহীনবাগের শিখর (৫৩)।
মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র জানান, আমি অফিসে যাওয়ার পথে তিনটি মোটরসাইকেলে ৬ জন সন্ত্রাসী আমার ওপর হামলা চালায়। এসময় তারা আমাকে উপর্যুপরি কিল ঘুসি মেরে আঘাত করে। আমাকে রড দিয়ে আঘাত করে। এতে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি এবং কুমিল্লা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেই। চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করার পর আমি কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
গত বছরের ৩ আগস্ট রাতে আমি টিক্কচর ব্রিজ অতিক্রম করে শহরের দিকে আসছিলাম। এসময় বিগত আওয়ামী লীগের ১৩/১৪ জন সন্ত্রাসী ৪ থেকে ৫টি মোটরসাইকেল ও একটি সিনএনজিতে এসে আমার সিএনজির গতিরোধ করে। এসময় সন্ত্রাসীরা আমার কাছে দশ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। আমার সঙ্গে থাকা মোবাইল ও টাকা পয়সা এবং সাংবাদিকতার কাজে ব্যবহৃত ক্যামেরাটি ছিনিয়ে নেয়। তখন আমি তাদেরকে বলি দশ লাখ টাকা চাঁদা কেন দিতে হবে। তখন তাদের মধ্যে কয়েকজন বলে- কুমিল্লা শহরে কাজ করলে আমাদেরকে চাঁদা দিতে হবে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি করলে তারা আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। আমি সিএনজি চালকের সাহায্যে আমার বন্ধু কুমিল্লা জজকোর্টের আইন পেশায় নিয়োজিত মোহাম্মদ জিল্লুর কামালকে ফোন করি। সে কয়েকজনকে নিয়ে এসে আমাকে ওই রাতেই কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করে।
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মধ্যে পতনের দু’দিন আগে ৩ আগস্ট থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকার কারণে গত বছরের ১৯ আগস্ট দ্রুত বিচার আইনে অজ্ঞাতনামা ৩ জন পুরুষ ও একজন মহিলাকে আসামি করে তাদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরসহ মামলা দায়ের করা করি। যা জেলা পিবিআইয়ের তদন্তনাধীন রয়েছে। মামলার ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় কুমিল্লা জেলা পিবিআইয়ের ইন্সপেক্টর মোসলেহ উদ্দিন আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
কুমিল্লায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও মানবাধিকার কর্মী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্রর ওপর একাধিকবার হামলাকারী দুর্বৃত্তরা এখনও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। এতে প্রাণনাশের শঙ্কা নিয়ে চলাচল করছেন তিনি।
এ বিষয়ে মওদুদ শুভ্র , বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক ক্ষমতাসীন নেতার অনুসারী সন্ত্রাসীরা আমার বাসার সামনে পুরাতন চোধুরী পাড়ার ডেলুনি বাড়ি গলিতে কালিবাড়ীর পুকুর পাড়ে দু’টি মোটরসাইকেলে এসে অস্ত্র দেখিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যায়। এসময় তারা ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে এবং আমাকে মামলা প্রত্যাহার করতে আল্টিমেটাম দেয়। মামলা প্রত্যাহার না করলে উলটো তারা মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে ফাঁসাবে বলে আল্টিমেটাম দিয়ে যায়। আমাকে তারা উঠিয়ে নিয়ে যাবে এবং জানে মেরে ফেলবে। সেই সঙ্গে লাশ গুম করে ফেলবে বলেও হুমকি দিয়ে যায়। আমি কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় পুরো ঘটনা জানিয়ে তাদের নাম উল্লেখ করে জিডি করি।
এরা হলেন, ঢাকার গাজীপুর চৌরাস্তার সরল চৌধুরী (৩৮), কুমিল্লার আমড়াতলি ইউনিয়নের সুমন মিয়া (৩৮), কুমিল্লার আমড়াতলির কবিরাজ বাজারের নজরুল (৩৫), কুমিল্লার পুরাতন চৌধুরী পাড়ার ডেলুনি বাড়ি রোডের কিরন বাবু (৪২), কুমিল্লার চৌধুরী পাড়ার পুরাতন ইসলামপুর রোডের জনি (৩৮), ঢাকার তেজগাঁও শাহীনবাগের শিখর (৫৩)।
সংবাদ সম্মেলনে মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র জানান, আমি অফিসে যাওয়ার পথে তিনটি মোটরসাইকেলে ৬ জন সন্ত্রাসী আমার ওপর হামলা চালায়। এসময় তারা আমাকে উপর্যুপরি কিল ঘুসি মেরে আঘাত করে। আমাকে রড দিয়ে আঘাত করে। এতে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি এবং কুমিল্লা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেই। চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করার পর আমি কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
গত বছরের ৩ আগস্ট রাতে আমি টিক্কচর ব্রিজ অতিক্রম করে শহরের দিকে আসছিলাম। এসময় বিগত আওয়ামী লীগের ১৩/১৪ জন সন্ত্রাসী ৪ থেকে ৫টি মোটরসাইকেল ও একটি সিনএনজিতে এসে আমার সিএনজির গতিরোধ করে। এসময় সন্ত্রাসীরা আমার কাছে দশ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। আমার সঙ্গে থাকা মোবাইল ও টাকা পয়সা এবং সাংবাদিকতার কাজে ব্যবহৃত ক্যামেরাটি ছিনিয়ে নেয়। তখন আমি তাদেরকে বলি দশ লাখ টাকা চাঁদা কেন দিতে হবে। তখন তাদের মধ্যে কয়েকজন বলে- কুমিল্লা শহরে কাজ করলে আমাদেরকে চাঁদা দিতে হবে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি করলে তারা আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। আমি সিএনজি চালকের সাহায্যে আমার বন্ধু কুমিল্লা জজকোর্টের আইন পেশায় নিয়োজিত মোহাম্মদ জিল্লুর কামালকে ফোন করি। সে কয়েকজনকে নিয়ে এসে আমাকে ওই রাতেই কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করে।
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মধ্যে পতনের দু’দিন আগে ৩ আগস্ট থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকার কারণে গত বছরের ১৯ আগস্ট দ্রুত বিচার আইনে অজ্ঞাতনামা ৩ জন পুরুষ ও একজন মহিলাকে আসামি করে তাদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরসহ মামলা দায়ের করা করি। যা জেলা পিবিআইয়ের তদন্তনাধীন রয়েছে। মামলার ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় কুমিল্লা জেলা পিবিআইয়ের ইন্সপেক্টর মোসলেহ উদ্দিন আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চূড়ান্ত প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে দাখিলের পর্যায়ে রয়েছে।
আমার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ২০১৭ সাল থেকে প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়ে আসছি। আমাকে অস্ত্র দিয়ে জখম, চাঁদাবাজি ও ছিনতাইয়ের দরুন কোতোয়ালি মডেল থানায় ১৪ নভেম্বর আমি ৮ জনের নামসহ অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জনের নামে মামলা দায়ের করি। মামলার আসামিরা হলেন, আমড়াতলী ৪ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের মৃত বাবুল সর্দারের ছেলে মহিউদ্দিন (৩৮), আদালত পাড়ার টাউট মতিন (৩৮), সুবর্নপুর পাচথুবী ইউনিয়নের তারেক (৪২), ঢাকার ধানমন্ডির মৃত ওয়াকিলুর রহমানের ছেলে ফয়সল রহমান (৩৮), সদর দক্ষিণ গলিয়ারা ইউনিয়নের হাবিবের ছেলে মো. মতিন (৪০), ডুমুরিয়া চানপুরের আরাফাত (৩৬), ফৌজদারি সংলগ্ন আল আমিন (৩৫), আদালতের পশ্চিম গেইটের সোনিয়া (৩২), এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৪ থেকে ৫ জন।
মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র কুমিল্লা জেলা প্রশাসক বরাবর ২৭ নভেম্বর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। একই তারিখে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার বরাবর এবং কুমিল্লা র্যাব ১১ কোম্পানি কমান্ডার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
গত বছরের ৪ ডিসেম্বর জেলা ডিজিএফআই এবং এনএসআই কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।
হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি চেয়ারম্যান এড: সাইদ শাওন বলেন- মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র একজন মানবাধিকার কর্মী। তিনি বরাবরই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠ। বিগত দিনও তাকে নানাবিধ ষড়যন্ত্র করে গুম খুন হত্যা করার চেস্টা সন্ত্রাসী সহ কিছু অন্যায়কারীরা করে আসছিলো। তার উপর এই রকম সন্ত্রাসী আক্রমন ও বর্তমানেও উক্ত সন্রাসী মহল সহ যে বা যারা তার সাথে অপরাধের আশ্রয় অন্যায় করছে, কুমিল্লার পুলিশ প্রশাসন সহ যৌথ বাহিনীর উক্ত মামলার আসামীদের দ্রুত গ্রেপ্তার সহ সকল প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলেন।তিনি আরো বলেন মওদুদ শুভ্র- একজন মানবাধিকার কর্মী, এতে তার মানবাধিকার সহ আইনি সুখাধিকার চরম মাত্রায় বিঘ্নিত হচ্ছে।
মাসিক মানবাধিকার খবর’র সম্পাদক ও প্রকাশক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, মানবিক ও সামাজিক মওদুদ আব্দুল্লাহ শুভ্র উচ্চ শিক্ষিত মানুষ। তার উপর বিগত দিনে এমন বর্বরতামূলক আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানাই। অতি দ্রুত আসামিদেরকে গ্রেপ্তার করাসহ বর্তমানে যে বা যারা তাকে চাঁদাবাজি ও প্রাণনাশের হুমকি-ধামকি দিচ্ছে বিভিন্ন চক্রান্ত করে; তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে তার ও তার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এব্যাপারে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) কুমিল্লা এর সভাপতি আলহাজ্ব শাহ্ মোহাম্মদ আলমগীর খাঁন বলেন, মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র একজন ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী,
মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিক। তার উপর সন্ত্রাসী হামলা হলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে । অপরাধীদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিত তাহলে প্রশাসনের উপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় হবে।
এ ব্যাপারে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) কুমিল্লার সভাপতি আলহাজ শাহ্ মোহাম্মদ আলমগীর খাঁন বলেন, মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিক। তার ওপর সন্ত্রাসী হামলা হলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে। অপরাধীদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিত তাহলে প্রশাসনের ওপর মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় হবে।
কুমিল্লা জজকোর্টের আইনজীবী সৈয়দ আল ইমরান পাশা ঢাকা মেইলকে বলেন, মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্রর বাবা ও মা দু’জনেই সরকারি স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। সন্ত্রাসীদের অবস্থান হয়ত তার বাসার সামনে যার দরুন তাকে একাধিকবার হামলা চালিয়েছে, আহত করেছে। শুভ্রর গতিবিধি লক্ষ্য করে তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। ছিনতাই ও চাঁদা দাবি করার জন্য তিন কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে জখম করার জন্য দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করেছেন। এক বিষয় নিয়ে দু’টি আদালতে মামলা করা যায় না। এজন্য মওজুদ শুভ্র দু’টি ভিন্ন বিষয়ে আলাদভাবে মামলা করেছেন।
এ বিষয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মহিনুল ইসলাম বলেন, পুলিশ এই মামলাটির আসামিদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা করছে। তিনি জানান, অতি দ্রুত আসামিদেরকে গ্রেফতারসহ তথ্যসূত্রে মূল আসামিদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে অপরাধীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ভুক্তোভোগী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র জানিয়েছেন তাকে মোটরসাইকেলে এসে অস্ত্র দেখিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমার নলেজে আসার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ফোর্স পাঠিয়েছি তার নিরাপত্তার জন্য। তারা চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী তাই ভুক্তভোগীর কাছে প্রশাসনের নাম ভাঙ্গায়।
কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খাঁন বলেন, আমি যোগগদান পরপর বলেছি কুমিল্লায় এখন থেকে চাঁদাবাজির কোনো সুযোগ নেই। ভিকটিমের থানায় জিডির কপিটি আমাকে পাঠালে আমি কোতোয়ালি থানার ওসির সঙ্গে কথা বলে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলব।
কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই ও মামলার আইও খাজু মিয়া জানান, এজহার নামীয় অভিযুক্ত অপরাধীসহ তাদের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী গ্রেফতারের ব্যবস্থা ইতোমধ্যে করা হয়েছে। বেশিরভাগ আসামি পলাতক। অতি দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ভুক্তভোগী মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র বলেন, দ্রুত বিচার আইনে মামলা করা হয় প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে জখম করার জন্য এবং কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করা হয় চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির জন্য।